দিল্লির বাওয়ানা শিল্প তালুকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিপূরণ ঘোষণা কেজরিওয়ালের
দিল্লির বাওয়ানা শিল্প তালুকে বাজির গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃতের পরিবারদের ৫ লক্ষ টাকা ও জখমদের পরিবারের জন্য ১ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। শনিবার রাতেই ঘটনাস্থলে যান কেজরিওয়াল। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ঘটনাস্থলে যান উত্তর দিল্লির মেয়র প্রীতি আগরওয়ালও। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
নিজস্ব প্রতিবেদন : দিল্লির বাওয়ানা শিল্প তালুকে বাজির গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃতের পরিবারদের ৫ লক্ষ টাকা ও জখমদের পরিবারের জন্য ১ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। শনিবার রাতেই ঘটনাস্থলে যান কেজরিওয়াল। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ঘটনাস্থলে যান উত্তর দিল্লির মেয়র প্রীতি আগরওয়ালও। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
এদিকে এই আগুন লাগার ঘটনায় ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। রোহিনী অঞ্চলের ডেপুটি পুলিস কমিশনার রঞ্জিস গুপ্তা জানান, ইতিমধ্যেই সংস্থার এক মালিকের বিরুদ্ধে মনোজ জৈনের নামে মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর ওই বাজি গুদামের দুই মালিক রয়েছেন এদের মধ্যে একজন মনোজ জৈন অন্যজন ললিত গোয়েল। তবে তাঁরা ওই গুদামটির প্রকৃত মালিক নাকি ভাড়া নিয়েছিলেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্লাস্টিকের জিনিস তৈরি করার লাইসেন্সে বেআইনি ভাবে ওই বাজির গুদামটি চালানো হত বলে পুলিস জানিয়েছে।
শনিবার বাওয়ানা শিল্প তালুকে মোট তিনবার আগুন লাগে। প্রথমে বিকেল ৪টে নাগাদ সেক্টর ১-এ একটি ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানিতে, দ্বিতীয় আগুনটি লাগে সেক্টর ৫-এ ওই বাজি গুদামে, এরপর ফের সেক্টর ৩-এ আগুন লাগে। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মোট ১৭ জনের মৃত্যুর ঘবর মিলেছে, যার মধ্যে ১০জনই মহিলা ও দুজন শিশু। তাঁরা সকলের শ্রমিক। আগুন লাগার পর বেরোনোর রাস্তা বেআইনি নির্মাণের কারণে বন্ধ থাকায় আটকে পড়ে তাঁদের মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছে। জখম হয়েছেন ৩০ জন।