এমাসের শেষে কোনও একটি ভ্যাকসিনের অনুমোদন মিলতে পারে, আশাবাদী এইমস ডিরেক্টর
ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা নিয়ে গুলেরিয়া বলেন, ' দেশ ৭০-৮০ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া য়ায়নি।'
নিজস্ব প্রতিবেদন: বেশ কয়েকটি করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল এখন শেষপর্যায়ে। খোদ প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের জানিয়েছেন, করোনা ভ্যাকসিন বিতরণের ব্যাপারে পরিকাঠামো তৈরি রাখতে। কিন্তু ভ্যাকসিন আসবে কবে?
আরও পড়ুন-জানুয়ারিতে ডিএ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের, কত শতাংশ? ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী
বৃহস্পতিবার এনিয়ে দিল্লি এইমস এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া জানান, এমাসের শেষ কিংবা জানুয়ারি মাসের প্রথমে জরুরি ক্ষেত্রের ব্যবহারের জন্য কোনও একটি ভ্যকসিনকে অনুমোদন দেওয়া হতে পারে।
Work is going on at war-footing both at centre & state level for vaccine distribution plan in terms of maintaining cold chain, having appropriate storehouses available, developing strategy, training vaccinators & availability of syringes: Dr Randeep Guleria, Director,AIIMS Delhi https://t.co/WY85fbwsXr
— ANI (@ANI) December 3, 2020
In beginning, vaccine won't be available in sufficient doses to give to everyone. We need a priority list to see that we vaccinate those who've high chances of dying due to Covid. Elderly, people with comorbidities & front line workers should be vaccinated 1st: Dr Randeep Guleria https://t.co/HC1KyI3BTL pic.twitter.com/rRkP6C78Gv
— ANI (@ANI) December 3, 2020
গুলেরিয়া বলেন, যুদ্ধকালীন তত্পরতায় করোন ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চলছে। কেন্দ্র ও রাজ্য স্তরে ওই ভ্যকসিন বিতরণের পন্থাপদ্ধতি, ভ্যাকসিন মজুত করা, গোডাউন তৈরি করার কাজ চলছে।
ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা নিয়ে গুলেরিয়া বলেন, ' ভ্যাকসিনগুলি যে নিরাপদ তা নিয়ে বহু পরিসংখ্যান রয়েছে। ভ্যাকসিনের গুণমান ও নিরাপত্তার সঙ্গে কোনও আপোষ করা হবে না। দেশ ৭০-৮০ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া য়ায়নি।'
আরও পড়ুন-অনলাইন ক্লাসের জন্য রাজ্যের সাড়ে ৯ লাখ পড়ুয়াকে ট্যাব দেবে সরকার : মুখ্যমন্ত্রী
উল্লেখ্য চেন্নাইয়ের এক স্বেচ্ছাসেবক সম্প্রতি অভিযোগ করেছেন, ভ্যাকসিন নিয়ে তাঁর স্নায়বিক ও মানসিক সমস্যা শুরু হয়েছে। এবং তা ঠিক করার জন্য দীর্ঘ চিকিত্সার প্রয়োজন। এর জন্য তিনি সোরাম ইনস্টিটিউটের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণও দাবি করেছিলেন। পাল্টা ওই স্বেচ্ছাসেবকের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছে সেরাম। ওই একটি ঘটনার পর আর ভ্যাকসিন নিয়ে এমন কোনও অভিযোগ ওঠেনি।