আমাদের জীবনে তুলসী বিবাহ'র গুরুত্ব জানতে কয়েকটি কথা
বাংলা দিনপঞ্জিকায় মাসটির নাম কার্তিক আর যদি হয় ১১ তম দিন তাহলে হিন্দুদের কাছে তা শুভদিন, কারণ ওই দিনটাতেই নাকি বিয়ে হয় তুলসীর। আকাশে চাঁদটা যখন পূর্ণ আলো নিয়ে বিরাজমান, গোটা পৃথিবীটা ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা তবুও সব যেন সোনালী, হ্যাঁ পূর্ণিমার দিনেই তুলসী রূপে পূজিত হন দেবী লক্ষ্মী। হিন্দু মতে তুলসীর বিয়ে হয়েছিল বিষ্ণুর অবতার শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে। তাই ওই দিনটাকে তুলসী রূপে পূজিত হন ধন দেবী লক্ষ্মীই।
ওয়েব ডেস্ক: বাংলা দিনপঞ্জিকায় মাসটির নাম কার্তিক আর যদি হয় ১১ তম দিন তাহলে হিন্দুদের কাছে তা শুভদিন, কারণ ওই দিনটাতেই নাকি বিয়ে হয় তুলসীর। আকাশে চাঁদটা যখন পূর্ণ আলো নিয়ে বিরাজমান, গোটা পৃথিবীটা ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা তবুও সব যেন সোনালী, হ্যাঁ পূর্ণিমার দিনেই তুলসী রূপে পূজিত হন দেবী লক্ষ্মী। হিন্দু মতে তুলসীর বিয়ে হয়েছিল বিষ্ণুর অবতার শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে। তাই ওই দিনটাকে তুলসী রূপে পূজিত হন ধন দেবী লক্ষ্মীই।
পঞ্জিকা ও হিন্দু শাস্ত্র মতে ওই দিন বাড়ির মহিলারা উপবাস করেন এবং বিকেলে অথবা গোধূলি লগ্নে তূলসীর পুজো করে থাকেন। গাঁদা ফুল ও আখ রাখা হয় তুলসীর পাশেই। সাধারণত পশ্চিমমুখী করে রাখা হয় তুলসী গাছকে। তারপরই হয় পুজো।
কার্তিক মাস হিন্দু মতে বিবাহের জন্যে সবথেকে পবিত্র মাস। হিন্দুরা মনে করেন ওই দিনে তুলসীর আরাধনা করলে নব দম্পতির বিবাহিত জীবন সুখী হয়।
হিন্দুরা মনে করেন তুলসী জলে রাখলে সেই জল সব থেকে পবিত্রতা লাভ করে। তুলসীর বিয়ের তাৎপর্যটা এমনই, তুলসীর বিয়ের শেষ থেকেই শুরু হয় সাত পাকে বন্ধিত হওয়ার পালা।