Indian Railways: বন্দে ভারত নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা রেলমন্ত্রীর! কবে আসছে নতুন ট্রেন?
জাপানের বুলেট ট্রেনটি ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি পেতে ৫৫ সেকেন্ড সময় নেয়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে চালু হয়। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে, রেলের আধিকারিকদের উপস্থিতিতে আহমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ট্রায়ালে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস সর্বোচ্চ ১৩০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে ছুটেছিল।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৩ সালের ১৫ অগস্টের মধ্যে দেশের ৭৫টি শহরকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সঙ্গে যুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে। বর্তমানে, সেমি-হাই স্পিড ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেশের রাজধানী দিল্লি থেকে বেনারস এবং দিল্লি থেকে কাটরা রুটে পরিচালিত হয়। খুব তাড়াতাড়ি মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ রুটে তৃতীয় বন্দে ভারত ট্রেন চালানোর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। নতুন বন্দে ভারত ট্রায়াল চলাকালীন পিক-আপের ক্ষেত্রে একটি নতুন রেকর্ড তৈরি করেছে। এই সেমি হাই স্পিড ট্রেনটি একটি টেস্ট চালানোর সময় মাত্র ৫২ সেকেন্ডে ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি অর্জন করেছে।
কেন্দ্রীয় রেল প্রতিমন্ত্রী রাওসাহেব দানভে পাটিল এই তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে, সেমি-হাই স্পিড বন্দে ভারত ৫৪.৬ সেকেন্ডে এই গতি অর্জন করেছিল। অর্থাৎ এবার ২.৬ সেকেন্ড কম সময় নিয়েছে এই ট্রেন। এই ভাবেই বন্দে ভারত তার পুরনো রেকর্ড ভেঙেছে। এর পাশাপাশি, পিক-আপের ক্ষেত্রে বুলেট ট্রেনকেও পিছনে ফেলেছে বন্দে ভারত।
জাপানের বুলেট ট্রেনটি ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি পেতে ৫৫ সেকেন্ড সময় নেয়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে চালু হয়। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে, রেলের আধিকারিকদের উপস্থিতিতে আহমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ট্রায়ালে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস সর্বোচ্চ ১৩০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে ছুটেছিল।
পড়ুন, বাঙালির প্রাণের উৎসবে আমার 'e' উৎসব। Zee ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল শারদসংখ্যা
রেলের দাবি, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সর্বোচ্চ গতি ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। সেই অনুযায়ী ট্রেনের ডিজাইন করা হয়েছে। এছাড়াও এই ট্রেনটি মাত্র ১৪০ সেকেন্ডে ০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে ছুটতে সক্ষম। এখানে এটি উল্লেখ করাও প্রয়োজনীয় যে ট্রেনটি পরীক্ষার সময় ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার বেশি গতিতে ছুটতে পেরেছে। তবে যেসব রুটে এই ট্রেন চালানো হচ্ছে সেগুলো উচ্চ গতির জন্য উপযুক্ত নয়। এমন পরিস্থিতিতে, এটি বেশিরভাগ ট্রেনই ১৩০ কিলোমিটার গতিতে চালানো হবে।