বড়দিনের কলকাতা বড় মজার কলকাতা
শুধুই কালো মাথার সারি। টিকিট কাউন্টারের সামনে লম্বা লাইন। যে লাইনের শুরুর হদিশ মিললেও, শেষের খবর জানা নেই কারও। বড়দিনে এই চেনা ছবি দেখা গেল চিড়িয়াখানা, নিকো পার্ক, মিলেনিয়াম পার্ক-সর্বত্র। পশুপাখীর রাজ্য ছেড়ে ভিড় কখনও ঘুরল ভিক্টোরিয়ায়, কখনও বা বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়ামে। আসলে বড়দিনের কলকাতা আজ বড় মজার কলকাতার চেহারা নিল। ভিড়ে গাড়ি তো বটেই হাঁটতেও অসুবিধা হচ্ছে তবু কারও মুখভার নেই, রাগ নেই। আজ ওসব কিছু করতে নেই। আজ শুধু হাসি, আনন্দ, মজা, আর পার্টি।
শুধুই কালো মাথার সারি। টিকিট কাউন্টারের সামনে লম্বা লাইন। যে লাইনের শুরুর হদিশ মিললেও, শেষের খবর জানা নেই কারও। বড়দিনে এই চেনা ছবি দেখা গেল চিড়িয়াখানা, নিকো পার্ক, মিলেনিয়াম পার্ক-সর্বত্র। পশুপাখীর রাজ্য ছেড়ে ভিড় কখনও ঘুরল ভিক্টোরিয়ায়, কখনও বা বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়ামে। আসলে বড়দিনের কলকাতা আজ বড় মজার কলকাতার চেহারা নিল। ভিড়ে গাড়ি তো বটেই হাঁটতেও অসুবিধা হচ্ছে তবু কারও মুখভার নেই, রাগ নেই। আজ ওসব কিছু করতে নেই। আজ শুধু হাসি, আনন্দ, মজা, আর পার্টি।
বড়দিনের আমেজে মাতলেন সেলিব্রিটিরা। তবে একটু অন্যভাবে। শহরের পথ শিশুদের নিয়ে ফ্লোটেলে আজ এক অভিনব ক্রিসমাস ডের আয়োজন করেছিল কয়েকটি সেচ্ছাসেবী সংস্থা। নাচে, গানে, হুল্লোড়ে সেখানেই ক্রিসমাস পালন করলেন জোজো, অনিন্দ্য, সিধুর মত সেলিব্রিটিরা।
চারিদিকে যখন আলোর রোশনাই তখন ঠাণ্ডায় কুঁকরে, ছেঁড়া চাদরে শীত কাটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করে, ফুটপাথে বসে রঙীন পোশাক পরা ভিড়ের দিকে চেয়ে থাকাটাই ওদের রোজনামচা। কিন্তু কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে বদলে গেলে ওদের বড়দিনের সন্ধেটা। সান্টা ক্লসের টুপি পরে জমিয়ে ক্রিসমাস উপভোগ করল ওরাও। পথশিশুদের সঙ্গে বড়দিনের আনন্দ ভাগ করে নিলেন সেলিব্রিটিরাও। লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশনের চেনা ছবির বাইরে বেরিয়ে অন্যরকম ভাবে দিনটা কাটাতে পেরে খুশি সেলিব্রিটিরাও।