কেন গ্রেফতার করেও ছাড় রাজেন মল্লিককে? ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে
কেন গ্রেফতার করেও ছাড় রাজেন মল্লিককে? এ নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। হাসপাতালের একাংশের দাবি, প্রভাবশালী হওয়ার কারণেই রাজেনের টিকিটিও ছুঁতে পারল না পুলিস। তিনি প্রোগ্রেসিভ এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সেক্রেটারি। তার পাশাপাশি তিনি রোগী কল্যাণ সমিতির দায়িত্বেও। প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্রের ঘনিষ্ঠ। অথচ এই রাজেন মল্লিকের বিরুদ্ধেই নানা মহলে অভিযোগ, তিনি রোগীদের পরিবারের থেকে টাকা আদায় করে বেডের ব্যবস্থা করে দেন। তাঁর অঙ্গুলি হেলনেই সক্রিয় রাজ্যের সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের দালাল চক্র। অনেকের মতে, এসএসকেএমের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে রাজেনের গুরুত্ব ও প্রভাব এই মুহূর্তে খর্ব করা কঠিন বুঝেই রাজেনকে ধরেও ছেড়ে দিতে বাধ্য হল পুলিশ।
ওয়েব ডেস্ক: কেন গ্রেফতার করেও ছাড় রাজেন মল্লিককে? এ নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। হাসপাতালের একাংশের দাবি, প্রভাবশালী হওয়ার কারণেই রাজেনের টিকিটিও ছুঁতে পারল না পুলিস। তিনি প্রোগ্রেসিভ এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সেক্রেটারি। তার পাশাপাশি তিনি রোগী কল্যাণ সমিতির দায়িত্বেও। প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্রের ঘনিষ্ঠ। অথচ এই রাজেন মল্লিকের বিরুদ্ধেই নানা মহলে অভিযোগ, তিনি রোগীদের পরিবারের থেকে টাকা আদায় করে বেডের ব্যবস্থা করে দেন। তাঁর অঙ্গুলি হেলনেই সক্রিয় রাজ্যের সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের দালাল চক্র। অনেকের মতে, এসএসকেএমের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে রাজেনের গুরুত্ব ও প্রভাব এই মুহূর্তে খর্ব করা কঠিন বুঝেই রাজেনকে ধরেও ছেড়ে দিতে বাধ্য হল পুলিশ।
আরও পড়ুন দেশের সেরা তিন দীপিকার মধ্যে আপনার ভোট পাবেন কোন দীপিকা?
তবে রাজেনের গ্রেফতারির পর হাসপাতালে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের উপস্থিতিও বেশ কিছু প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এখন এসএসকেএমের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান। অনেকেই তাই প্রশ্ন তুলছেন, এই গ্রেফতারির নাটক তাহলে কি দলের অন্দরে রাজেনকে ঘর বদলের জন্য চাপের রাজনীতি? কর্তৃপক্ষের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ রাজেনকে সতর্ক হওয়ার বার্তা? প্রশ্নগুলি কিন্তু উঠেই যাচ্ছে।
আরও পড়ুন বিকেলে গ্রেফতার, আর রাতেই ছাড়া পেয়ে গেলেন এসএসকেএমের দালাল চক্রের মূল পাণ্ডা!