বাপের বাড়িতে মা এলেন, সপ্তমীতে রাজ্য মেতেছে উত্সবে
আজ মহাসপ্তমী। নবপত্রিকার স্নানে সপ্তমীর সূচনা হল। মণ্ডপে, মণ্ডপে শুরু হয়েছে পুজো। দেবীকে প্রতিষ্ঠা ও আমন্ত্রণের দিন আজ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দেবীর ষষ্ঠ্যাদি ও বোধনের মধ্য দিয়ে পাঁচালি মতে শুরু হয় দুর্গোত্সব।
আজ মহাসপ্তমী। নবপত্রিকার স্নানে সপ্তমীর সূচনা হল। মণ্ডপে, মণ্ডপে শুরু হয়েছে পুজো। শাস্ত্রমতে আজই শুরু দুর্গাপূজা। দেবীকে প্রতিষ্ঠা ও আমন্ত্রণের দিন আজ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দেবীর ষষ্ঠ্যাদি ও বোধনের মধ্য দিয়ে পাঁচালি মতে শুরু হয় দুর্গোত্সব।
সংস্কৃত মন্ত্রে দেবীকে বলা হয়, ইহা গচ্ছ-অর্থাত এখানে এস। ইহা তিষ্ঠ-যার অর্থ, এখানে কটা দিন থাক। ইহা সন্নিধীং কুরু-এখানেই চিরতরে থেকে যাও। এই আমন্ত্রণের পর থাকে ভোগ নিবেদন, হোম, পুষ্পাঞ্জলী, প্রণাম ও প্রার্থনা। সন্ধ্যায় আরতি। তবে সবার আগে ভোরে নবপত্রিকা স্নানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মহাসপ্তমী।
ষষ্ঠীর রাতে কলকাতার ভেসে গিয়েছিল জনজোয়ারে। সপ্তমী সেই জনজোয়ার যে জনসুনামীতে পরিণত হতে চলেছে সেটা বলাই বাহুল্য। মহালয়া থেকে নাগাড়ে বৃষ্টি রেহাই মিলেছে সপ্তমীতে তাই আলাদা একটা বাঁধনহারা উত্সবে মাতবে রাজ্য। শহরের মেগাবাজেটের পুজো থেকে জলপাইগুড়ি ছোট গ্রাম। গোটা রাজ্য আজ মাতোয়ারা। দুঃখ, কষ্ট ভুলে বাঙালি আজ উত্সবে গা ভাসিয়েছে।