২৪ ঘণ্টার টেট দুর্নীতি ফাঁসের ঘটনায় ওয়েব দুনিয়া সরগরম, ফেসবুকে রেকর্ড শেয়ার
চব্বিশ ঘণ্টার স্টিং অপারেশনে ফাঁস টেট দুর্নীতি। খবর সম্প্রচার হওয়ার পর থেকেই একের পর এক প্রতিক্রিয়া আছড়ে পড়ছে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে। টেট দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সংবাদপত্রেও।
চব্বিশ ঘণ্টার স্টিং অপারেশনে ফাঁস টেট দুর্নীতি। খবর সম্প্রচার হওয়ার পর থেকেই একের পর এক প্রতিক্রিয়া আছড়ে পড়ছে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে। টেট দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সংবাদপত্রেও।
আমাদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুকে কমেন্টের ঝড় আছড়ে পড়ে। শুধু ২৪ ঘণ্টার ফেসবুক পেজ নয় আরও বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে এই কাণ্ডের প্রতিবাদে পেজ খোলা হয়।
টেট পরীক্ষায় দুর্নীতি। সেই সংক্রান্ত বিস্ফোরক অডিও ২৪ ঘণ্টায় প্রথম এক্সক্লুসিভ সম্প্রচার হয়। তারপর থেকেই এসে চলেছে একের পর এক প্রতিক্রিয়া। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে আছড়ে পড়ছে প্রতিবাদ। সবচেয়ে বেশি প্রতিবাদ আছড়ে পড়ছে ফেসবুকে। শিক্ষক হবেন, এই আশা নিয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন, ভাল পরীক্ষাও দিয়েছিলেন। অথচ টেটে সফল হননি। তাঁদের অনেকেই ক্ষোভ, হতাশা ব্যক্ত করেছেন। যেমন ,
আমাদের ওয়েবসাইটে এই কাণ্ডে কে কী বলছেন।
পলাশ মালিক লিখেছেন, আমাদের মতো সাধারণ পরিবারের ছেলেদের সরকারি চাকরি পাওয়ার সব স্বপ্ন শেষ।
----
সঞ্জীব সাহা লিখেছেন, টাকা মাটি। এই কথাটা ভুল। টাকাই খাঁটি। বাকি সব মাটি।
----
তরুণ সামন্ত লিখেছেন, টেটে দুর্নীতির সিবিআই তদন্ত চাই
----
জয়ন্ত কুমার মল্লিক লিখেছেন, মমতা এবং তাঁর সরকার প্রতিদিন দুর্নীতিপরায়ণ হয়ে উঠছে। রাজ্যের পক্ষে এটা বিপজ্জনক।
----
রমজান আলি পাইক লিখেছেন, ছিছি, তৃণমূল করো চাকরি পাও।
----
তানিয়া রায়ের পোস্ট , এই টেট পরীক্ষা দিতে গিয়ে যাঁদের জীবন গেল, মিস্টার মুকুল রায় তাঁদের নাম, আপনাদের মেরিট লিস্টে আছে তো
----
পিঙ্কু দাস লিখেছেন, পুরো রাজ্যটাই দুর্নীতিতে ভরে গিয়েছে
----
গোপাল দত্ত লিখেছেন, এমন পরীক্ষা নেওয়ার কী দরকার।
---
মিজানুর মণ্ডলের পোস্ট, কী মজা, এরপর বোধয়হয় আমরা তৃণমূল ভবনে এগজাম দিতে পারব।
---
এমন অসংখ্য প্রতিবাদ আছড়ে পড়েছে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে। সংবাদপত্রেও প্রকাশিত হয়েছে টেট দুর্নীতির খবর।