রাজনৈতিক তহবিলে টাকা ঢালতেন সুদীপ্ত
রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী খরচের জন্য টাকা দিয়েছিলেন সুদীপ্ত সেন। টাকা দিতে হত রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলেও। জেরায় গোয়েন্দাদের এমনই তথ্য জানালেন সারদা কর্তা। শুধু তাই নয়, জেরায় সুদীপ্ত সেন জানিয়েছেন, বছরের পর বছর বেশ কিছু বেসরকারি সংস্থাকেও টাকা দিতে হয়েছে তাঁকে। এমনকি ব্ল্যাকমেল করেও তাঁর থেকে টাকা আদায় করা হোত। সুদীপ্ত সেন জানিয়েছেন, সিবিআইকে লেখা চিঠিতে যাঁদের নাম উল্লেখ করেছেন তিনি, তার বাইরে অনেকেই টাকা নিয়েছিলেন।
রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী খরচের জন্য টাকা দিয়েছিলেন সুদীপ্ত সেন। টাকা দিতে হত রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলেও। জেরায় গোয়েন্দাদের এমনই তথ্য জানালেন সারদা কর্তা। শুধু তাই নয়, জেরায় সুদীপ্ত সেন জানিয়েছেন, বছরের পর বছর বেশ কিছু বেসরকারি সংস্থাকেও টাকা দিতে হয়েছে তাঁকে। এমনকি ব্ল্যাকমেল করেও তাঁর থেকে টাকা আদায় করা হোত। সুদীপ্ত সেন জানিয়েছেন, সিবিআইকে লেখা চিঠিতে যাঁদের নাম উল্লেখ করেছেন তিনি, তার বাইরে অনেকেই টাকা নিয়েছিলেন।
পাশাপাশি, আমানতকারীদের প্রায় ৮৫০ কোটি টাকা ফেরত দিতে হত। সেই টাকা তাঁর পক্ষে ফেরত দেওয়া সম্ভব ছিল না বলেও জেরায় জানিয়েছেন সুদীপ্ত সেন। সারদা সংস্থায় যাঁরা টাকা রেখেছেন বলে দাবি করেছেন, সেই আমানতকারীদের অনেকেই ভুঁয়ো বলে জেরায় জানিয়েছেন সুদীপ্ত সেন। কাগজে কলমে এই ভুঁয়ো আমানতকারীদের অস্তিত্ত্ব থাকলেও সংস্থায় এঁদের টাকা আসতো না বলে গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন তিনি। এই আমানতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গোয়েন্দাদের অনুরোধ করেছেন সুদীপ্ত সেন।