তৃণমূলের বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শিখা মিত্র
অবশেষে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শিখা মিত্র। খাতায় কলমে সোমেন মিত্রর পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হল তৃণমূল কংগ্রেসের। তবে ইস্তফার পরেই বিস্ফোরক সোমেন পত্নী। টেট- সারদা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোর পরেও কি ভাবে লোকসভা ভোটে এত ভোট পেল তৃণমূল তা নিয়ে রীতিমতো অবাক তিনি।
অবশেষে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শিখা মিত্র। খাতায় কলমে সোমেন মিত্রর পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হল তৃণমূল কংগ্রেসের। তবে ইস্তফার পরেই বিস্ফোরক সোমেন পত্নী। টেট- সারদা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোর পরেও কি ভাবে লোকসভা ভোটে এত ভোট পেল তৃণমূল তা নিয়ে রীতিমতো অবাক তিনি।
চৌরঙ্গী বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তিনি। সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ভোট পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৪৪০টি। সোমেন মিত্র পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯৮৮ ভোট। ভোটের ব্যবধান ১৫৪৮। উত্তর কলকাতার সাতটা বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে শুধু এই একটাতেই জয়। নিজের কেন্দ্রে স্বামীকে জিতিয়ে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শিখা মিত্র।
তাঁর বক্তব্য, এত দুর্নীতির পরও কীভাবে এত ভোট পেল তৃণমূল? আর থাকা যাচ্ছিল না। প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে ইস্তফা দিতে এত দিন অপেক্ষা করলেন কেন শিখা মিত্র?