এগুলো জানা থাকলে গোল্ড স্কিমে টাকা জমিয়ে আপনি ঠকবেন না!

কোথাও গোল্ড স্কিম, কোথাও টাকা জমিয়ে গয়না কেনার স্কিম। গয়নার দোকানগুলিতে নানা ধরনের এমন স্কিম রয়েছে। অনেকেই এ ধরনের স্কিমে টাকা রেখে, তা আর ফেরত পাননি। অনেকে আবার অল্প অল্প করে সঞ্চয় করতে করতে বছর বছর নানা ধরনের সোনার গয়না করে নিয়েছেন। আপনিও কি  কলকাতা শহর বা রাজ্যের গয়নার দোকানে টাকা জমিয়ে গয়না কেনেন? আদৌ কী এই স্কিমগুলি বৈধ? এই স্কিম আসলে কতটা নিরাপদ? আপনি ঠকে যাচ্ছেন না তো?

Updated By: Aug 30, 2016, 12:32 PM IST
এগুলো জানা থাকলে গোল্ড স্কিমে টাকা জমিয়ে আপনি ঠকবেন না!

ওয়েব ডেস্ক : কোথাও গোল্ড স্কিম, কোথাও টাকা জমিয়ে গয়না কেনার স্কিম। গয়নার দোকানগুলিতে নানা ধরনের এমন স্কিম রয়েছে। অনেকেই এ ধরনের স্কিমে টাকা রেখে, তা আর ফেরত পাননি। অনেকে আবার অল্প অল্প করে সঞ্চয় করতে করতে বছর বছর নানা ধরনের সোনার গয়না করে নিয়েছেন। আপনিও কি  কলকাতা শহর বা রাজ্যের গয়নার দোকানে টাকা জমিয়ে গয়না কেনেন? আদৌ কী এই স্কিমগুলি বৈধ? এই স্কিম আসলে কতটা নিরাপদ? আপনি ঠকে যাচ্ছেন না তো?

কোম্পানি আইন অনুযায়ী, যে কোনও প্রতিষ্ঠানই সুদ দিয়ে বাজার থেকে টাকা তুলতে পারে। তবে সেই টাকা বাজারে ফিরিয়ে দিতে হবে অর্থাত্‍ মিটিয়ে দিতে হবে ৩৬৫ দিনের মধ্যে।অর্থাত্‍ এ ধরনের প্রকল্পের এক প্রকার বৈধতা নির্দিষ্ট রয়েছে কোম্পানি আইনেই। এবার দেখে নেওয়া যাক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-

১) ৩৬৫ দিনের মধ্যে এই স্কিমগুলির মেয়াদ। যত টাকা জমবে, তার ওপর সরকার নির্দেশিত সাড়ে ৭ শতাংশ হারের বেশি সুদ বা ইনসেনটিভ দেওয়া হয় না।

২) এ সকল সঞ্চয় প্রকল্পে জমানো টাকা দিয়ে সোনা কেনা যায়। টাকা ফেরত হয় না।

৩) এ ধরনের স্কিম কোনও এজেন্ট বা ব্যক্তির মারফত হয় না। এগুলি প্রতিষ্ঠান থেকেই পরিচালিত হয়।

৪) সোনা বা সুদ ছাড়া অন্য কোনও অফার দেওয়া যায় না।

৫) স্কিম শুরুর সময়েই ভাল করে স্কিম সংক্রান্ত কাগজপত্র পড়ে নিতে হবে। কারণ সোনার গুণমান নির্দিষ্ট করে বলা থাকে এই সমস্ত কাগজে।

এই কিছু তথ্য মাথায় রাখলেই আপনিও এ ধরনের স্কিমে অংশ নিতে পারেন।

.