র্যামেল চিটফান্ড তদন্তেও প্রভাবশালী যোগ পেল সিবিআই
সারদা-রোজভ্যালির পর এবার র্যামেল চিটফান্ড তদন্তেও প্রভাবশালী যোগ পেল সিবিআই। উঠে এল লোকসভার এক সাংসদ ও পুরসভার চেয়ারম্যানের নাম। সম্প্রতি র্যামেলের বিভিন্ন দফতর ও কর্তাদের বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু নথি বাজেয়াপ্ত করেন গোয়েন্দারা। বাজেয়াপ্ত নথি থেকে সাংসদ ও চেয়ারম্যানের নাম উঠে এসেছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
ওয়েব ডেস্ক: সারদা-রোজভ্যালির পর এবার র্যামেল চিটফান্ড তদন্তেও প্রভাবশালী যোগ পেল সিবিআই। উঠে এল লোকসভার এক সাংসদ ও পুরসভার চেয়ারম্যানের নাম। সম্প্রতি র্যামেলের বিভিন্ন দফতর ও কর্তাদের বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু নথি বাজেয়াপ্ত করেন গোয়েন্দারা। বাজেয়াপ্ত নথি থেকে সাংসদ ও চেয়ারম্যানের নাম উঠে এসেছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
সম্প্রতি র্যামেলের বিভিন্ন দফতর ও কর্তাদের বাড়ি মিলিয়ে মোট ১৪ টি জায়গায় তল্লাসি চালায় সিবিআই। উদ্ধার হয় বেশকিছু ব্রসিওর, লেটারহেড, সাইনবোর্ড। বাজেয়াপ্ত নথি থেকেই সামনে এসেছে ২ রাজনৈতিক নেতার নাম। সংস্থার ঘনিষ্ঠ হিসেবে উঠে আসে লোকসভার এক সাংসদের নাম। র্যামেল গ্রুপের কর্তাদের সঙ্গে তাঁর ছবি ও শুভাকাঙ্খি হিসেবে তাঁর বার্তার হদিশ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তদন্তে নেমে র্যামেল গ্রুপের সঙ্গে শহরতলীর এক পুরসভার চেয়ারম্যানেরও যোগাযোগের হদিশ পেয়েছে সিবিআই। একটি জমি কেনার বিষয়ে ওই পুরসভার সঙ্গে র্যামেল গ্রুপের একটি চুক্তিপত্র হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের।তার থেকেই সামনে এসেছে পুরসভার সঙ্গে র্যামেল গ্রুপের কয়েক কোটি টাকার লেনদেনের বিষয়টি।
লোকসভার ওই সাংসদের ছবি, বার্তা ও তাঁর নাম র্যামেল গ্রুপ যে ব্যবহার করেছে সেই বিষয়ে তিনি অবগত ছিলেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি ওই সাংসদ বা র্যামেল গ্রুপ একে অপরকে কোনও সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল কিনা তাও দেখা হচ্ছে। সেইসঙ্গে পুরসভার চুক্তির মাধ্যমে বেআইনিভাবে কোনও ব্যক্তিগত লাভ হয়েছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তের প্রয়োজনে ওই সাংসদ ও পুরসভার চেয়ারম্যান দু জনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।