ঠাকুরপুকুরের পূর্বাশা হোম আসলে শিশু পাচার চক্রের 'গোডাউন'
ঠাকুরপুকুরের পূর্বাশা হোম ছিল পাচার চক্রের হেডকোয়ার্টার। বাদুরিয়া তো বটেই, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ও অন্যান্য বেশ কিছু জায়গার নার্সিংহোম থেকে চুরি করা শিশুদের রাখা হতো এই হোমেই। গোয়েন্দাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, ঠাকুরপুকুরে সঙ্গে সরাসরি যোগ রয়েছে বাদুড়িয়ার শিশু পাচারচক্র। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে নাম উঠে আসছে বাসন্তী নামে বাদুরিয়ার এক NGO কর্মীর।
ওয়েব ডেস্ক : ঠাকুরপুকুরের পূর্বাশা হোম ছিল পাচার চক্রের হেডকোয়ার্টার। বাদুরিয়া তো বটেই, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ও অন্যান্য বেশ কিছু জায়গার নার্সিংহোম থেকে চুরি করা শিশুদের রাখা হতো এই হোমেই। গোয়েন্দাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, ঠাকুরপুকুরে সঙ্গে সরাসরি যোগ রয়েছে বাদুড়িয়ার শিশু পাচারচক্র। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে নাম উঠে আসছে বাসন্তী নামে বাদুরিয়ার এক NGO কর্মীর।
CID সূত্রে খবর, ওই মহিলাই এই হোমে শিশু রেখে যেত। ঘটনার পর থেকে পলাতক সেই মহিলা। সেই মহিলার খোঁজে তল্লাসি শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। গতকাল রাতে DIG CID দাবি করেন, বাদুরিয়ার শিশু পাচারে যুক্ত থাকার অভিযোগে ধৃত এক ব্যক্তি জেরায় জানায়, বাদুরিয়ার বেশ কয়েকটি শিশুকে রাখা হয়েছে ঠাকুরপুকুরে। এরপর বেহালার সাউথ ভিউ নার্সিংহোমের মালকিন বড়দি ও ছোড়দিকে জেরা করে গোয়েন্দারা জানতে পারেন, পূর্বাশা হোমের কথা। জানা যায়, পূর্বাশা হোমটি বড়দির মেয়ে রিনা ব্যানার্জির। এরপরই ওই হোমে হানা দিয়ে দশ শিশুকে উদ্ধার করেন গোয়েন্দারা।
আরও পড়ুন, শিশু পাচার কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর মোড়, মাটি খুঁড়ে উদ্ধার শিশুর মাথার খুলি