জুয়ার ঠেকে অশান্তি, কামড়ে একজনের কান কেটে নিল আর একজন!
জুয়ার ঠেকে অশান্তির জের। কামড়ে একজনের কান কেটে নিল আর একজন।কান হাতে করে এ হাসপাতাল ও হাসপাতাল ছুটে বেড়ালেন বিশ্বজিত্ বালা। দমদম ৩ নম্বর রেল গেট লাগোয়া এলাকার ঘটনা। দমদম থানার পুলিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এঘটনায় অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে তারা। ঘটনায় গ্রেফতার ২জন। দমদম ৩ নম্বর রেলগেট। অভিযোগ এলাকায় রমরমিয়ে চলে ৩-৩টি জুয়ার ঠেক। ঠেকের মালিক জয়ন্ত কুণ্ডু, পঙ্কজ মণ্ডল আর অনুপম। একই জায়গায় ৩টি জুয়ার ঠেক। রেষারেষি, গণ্ডগোল তাই নিত্য নৈমিত্তিক। বোমাবাজি কিম্বা গুলি চালানো লেগেই আছে। শনিবার রাতেও তেমনই গোলমালের সূত্রপাত হয়। কিন্তু তার পরিণতি যে এমন মারাত্মক হবে, কে-ই বা আঁচ করেছিল সেকথা।
ওয়েব ডেস্ক: জুয়ার ঠেকে অশান্তির জের। কামড়ে একজনের কান কেটে নিল আর একজন।কান হাতে করে এ হাসপাতাল ও হাসপাতাল ছুটে বেড়ালেন বিশ্বজিত্ বালা। দমদম ৩ নম্বর রেল গেট লাগোয়া এলাকার ঘটনা। দমদম থানার পুলিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এঘটনায় অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে তারা। ঘটনায় গ্রেফতার ২জন। দমদম ৩ নম্বর রেলগেট। অভিযোগ এলাকায় রমরমিয়ে চলে ৩-৩টি জুয়ার ঠেক। ঠেকের মালিক জয়ন্ত কুণ্ডু, পঙ্কজ মণ্ডল আর অনুপম। একই জায়গায় ৩টি জুয়ার ঠেক। রেষারেষি, গণ্ডগোল তাই নিত্য নৈমিত্তিক। বোমাবাজি কিম্বা গুলি চালানো লেগেই আছে। শনিবার রাতেও তেমনই গোলমালের সূত্রপাত হয়। কিন্তু তার পরিণতি যে এমন মারাত্মক হবে, কে-ই বা আঁচ করেছিল সেকথা।
আরও পড়ুন মোদীর সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের ধাক্কায় বেহাল বউবাজারের সোনাপট্টি
জয়ন্তর সঙ্গে কথা কাটাকাটি শুরু হয় বিশ্বজিতের। সেখান থেকে হাতাহাতি। ধস্তাধস্তির মাঝেই কামড়ে বিশ্বজিতের কান কেটে নেওয়া হয়। হাতে কান। শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা। এই অবস্থায় ছোটাছুটি শুরু বিশ্বজিত্ ও তাঁর পরিবারের। বিশ্বজিতের পরিবারের অভিযোগ, জিপে তুলে তাঁদের পুরসভার কাছাকাছি নিয়ে যায় পুলিস। এরপর অভিযোগ না নিয়ে মাঝপথেই নামিয়ে দেওয়া হয়। নিজেদের মধ্যে গণ্ডগোল মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয় দমদম থানা। কান হাতে করে প্রথমে পুর হাসপাতালে যান বিশ্বজিত্। সেখান থেকে তাঁকে প্রথমে R G KAR এবং পরে SSKM -হাসপাতালে পাঠানো হয়। প্রাথমিক চিকিত্সার পর বাড়ি চলে যান বিশ্বজিত্। ঘটনার পর থেকেই ফেরার হয়ে যায় অভিযুক্তরা। দিনের শেষে যদিও ২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিস।
আরও পড়ুন বেহালায় ফ্ল্যাটের বারান্দা থেকে রাস্তায় ঝরল বাতিল পাঁচশো, হাজারের নোটের টুকরো!