পার্কস্ট্রিট ধর্ষণ কাণ্ডে অভিযুক্তদের ন্যূনতম শাস্তির পক্ষে সায় দিয়ে প্রশ্নের মুখে সরকারি আইনজীবীর ভূমিকা

ওয়েব ডেস্ক: পার্কস্ট্রিট ধর্ষণ কাণ্ডে দোষীদের ১০ বছর কারাদণ্ড হয়েছে। এই রায়কে স্বাগত জানালেন নির্যাতিতার আইনজীবী। রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে যাবেন। জানালেন সুমিত বাজাজের আইনজীবী। এই মামলার ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিক কোনও তথ্যপ্রমাণকে গুরুত্বই দেওয়া হয়নি। একমাত্র সাক্ষ্যের ওপরই ভরসা করা হয়েছে। প্রতিক্রিয়া নাসির খানের আইনজীবীর।

পার্ক স্ট্রিট গণধর্ষণে কেন সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন না। এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দিলেন না সরকারি আইনজীবীরা। পার্ক স্ট্রিট গণধর্ষণ মামলায় প্রশ্নের মুখে সরকারি আইনজীবীর ভূমিকা। সাজা ঘোষণার সময় দোষীদের ন্যূনতম শাস্তির পক্ষে সওয়াল করেন তাদের আইনজীবী। সরকারি আইনজীবীরাও ন্যূনতম শাস্তির পক্ষেই সায় দিয়েছেন।

যদিও তাঁদের দাবি, পার্ক স্ট্রিট গণধর্ষণে ৩ দোষীকে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের শাস্তি দিল নগর দায়রা আদালত। রুদ্ধদ্বার কক্ষে সাজা ঘোষণা করেছেন বিচারক। ৩ অপরাধী সুমিত বাজাজ, রুমান খান ও নাসির খানকে ১ লক্ষ টাকা করে জরিমানাও করেছে আদালত। জরিমানার ৩ লক্ষ টাকা দিতে হবে নির্যাতিতার মেয়েকে। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছমাসের কারাদণ্ড হবে তাদের। বৃহস্পতিবারই গণধর্ষণে ৩ অভিযুক্ত সুমিত বাজাজ, রুমান খান ও নাসির খানকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬-এর ২G ধারায় তিনজনকেই দোষী সাব্যস্ত করা হয়। রুমান খান ও নাসের খানের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, মিলিত অভিসন্ধি, নির্যাতিতাকে মারধর এবং প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগও প্রমাণ হয়েছে। ৩ জনকে গণধর্ষণের ন্যূনতম শাস্তিই দেওয়া হয়েছে। দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাননি সরকারি আইনজীবী। সুমিত বাজাজের আইনজীবী জানিয়েছেন শাস্তির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে যাবেন তাঁরা।

English Title: 
park street rape case
News Source: 
Home Title: 

পার্কস্ট্রিট ধর্ষণ কাণ্ডে অভিযুক্তদের ন্যূনতম শাস্তির পক্ষে সায় দিয়ে প্রশ্নের মুখে সরকারি আইনজীবীর ভূমিকা

পার্কস্ট্রিট ধর্ষণ কাণ্ডে অভিযুক্তদের ন্যূনতম শাস্তির পক্ষে সায় দিয়ে প্রশ্নের মুখে সরকারি আইনজীবীর ভূমিকা
Yes
Is Blog?: 
No