মুখ্যমন্ত্রীর সভায় ভিড় বাড়াতেই অঘোষিত বনধ্ পালন সরকারি কর্মীদের, ফাঁকা নবান্ন
বনধে্র দিন হাজিরা নিশ্চিত করতে সার্কুলার। বনধে্র দিন হাজিরায় কড়াকড়ি। মুখ্যমন্ত্রীর সভার দিন কড়াকড়ি উধাও! পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মচারি ফেডারেশনের ডাকে, রাজ্য কনভেনশন। নেতাজি ইন্ডোরে ওই কর্মসূচির প্রধান বক্তা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারি অফিস গুলিতে চলছে অঘোষিত বনধ্। ফাঁকা ডি এম অফিস, উপস্থিত থাকার রেজিসট্রারে সবার সিএল। নবান্ন থেকে জেলায় জেলায় ছবিটা একই।
ওয়েব ডেস্ক: বনধে্র দিন হাজিরা নিশ্চিত করতে সার্কুলার। বনধে্র দিন হাজিরায় কড়াকড়ি। মুখ্যমন্ত্রীর সভার দিন কড়াকড়ি উধাও! পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মচারি ফেডারেশনের ডাকে, রাজ্য কনভেনশন। নেতাজি ইন্ডোরে ওই কর্মসূচির প্রধান বক্তা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারি অফিস গুলিতে চলছে অঘোষিত বনধ্। ফাঁকা ডি এম অফিস, উপস্থিত থাকার রেজিসট্রারে সবার সিএল। নবান্ন থেকে জেলায় জেলায় ছবিটা একই।
রাজ্য সরকারের প্রতি সরকারি কর্মচারীদের একটা তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। তার আঁচ খুব ভাল ভাবেই করতে পেরেছেন মন্ত্রীসভার সদস্যরা। তাই মুখ্যমন্ত্রীর সভায় যাওয়ার নির্দেশ আর উল্টো দিকে বনধে্ অফিস আসার জন্য নির্দেশিকা, সরকারি কর্মচারিদের ক্ষোভ আরও বাড়াবে বলেই ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের।
বনধ্ রুখতে লিখিত নির্দেশিকা। মুখ্যমন্ত্রীর সভা ভরাতেও মৌখিক নির্দেশিকা, 'দিদিমনির সভায় যেতে হবে'। মুখ্যমন্ত্রী দ্বিচারিতায় ক্ষুব্ধ সরকারি কর্মীরা। ক্ষমতায় আসের আগে মুখ্যমন্ত্রী বনধ্ ডাকতেন কথায় কথায়, আর ক্ষমতায় এসেই বনধ্ হয়ে গেল কর্মনাশা। তৃণমূল সুপ্রীমোর এহেন দ্বিচারী মনোভাব কেমন ভাবে নিচ্ছে দল? সে বিষয় নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।