ব্রাত্য নন্দীগ্রাম নিয়ে সিনেমাও
রাজরোষের শিকার এক চলচ্চিত্র। শুধু তাই নয় যে চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে নন্দীগ্রামের চোখের জলকে ঘিরে। ছবির নাম নন্দীগ্রামের চোখের পানি। কলকাতা চলচ্চিত্র উত্সবে ঠাঁই হয়নি এই ছবির। আদতে সিনেমায় নন্দীগ্রামে মাওবাদীদের উপস্থিতির কথা বলাতেই নাকি এমন সিদ্ধান্ত। অভিযোগ খোদ চিত্রনাট্যকারের। এই নন্দীগ্রামেই সওয়ার হয়ে মহাকরণের চৌকাঠ ডিঙিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সেই নন্দীগ্রাম যা ক্ষমতাচ্যুত করেছে ৩৪ বছরের বাম শাসনকে। পরিবর্তন এসেছে রাজ্যে। সেই নন্দীগ্রামের মানুষের চোখের জল নিয়েই তৈরি হয়েছে এই সিনেমা। যা সমাদৃত হয়েছে বহু জায়গায়।
রাজরোষের শিকার এক চলচ্চিত্র। শুধু তাই নয় যে চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে নন্দীগ্রামের চোখের জলকে ঘিরে। ছবির নাম নন্দীগ্রামের চোখের পানি। কলকাতা চলচ্চিত্র উত্সবে ঠাঁই হয়নি এই ছবির। আদতে সিনেমায় নন্দীগ্রামে মাওবাদীদের উপস্থিতির কথা বলাতেই নাকি এমন সিদ্ধান্ত। অভিযোগ খোদ চিত্রনাট্যকারের।
এই নন্দীগ্রামেই সওয়ার হয়ে মহাকরণের চৌকাঠ ডিঙিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সেই নন্দীগ্রাম যা ক্ষমতাচ্যুত করেছে ৩৪ বছরের বাম শাসনকে। পরিবর্তন এসেছে রাজ্যে। সেই নন্দীগ্রামের মানুষের চোখের জল নিয়েই তৈরি হয়েছে এই সিনেমা। যা সমাদৃত হয়েছে বহু জায়গায়।
কিন্ত আজ আবার ব্রাত্য সেই নন্দীগ্রামই।
কেন এই ছবিটি ঠাঁই পেল না কলকাতা চলচিত্র উত্সবে। আদতে আপত্তির বিষয়টি হল অশান্ত নন্দীগ্রামে মাওবাদী উপস্থিতির কথা। কীভাবে মাওবাদীদের হাত ধরে এবং তাঁদের প্রশিক্ষণেই ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি লড়াই চালিয়েছিল। তাই কি বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হয়েও ছবিটির ঠাঁই হল না কলকাতায়?
একসময় এই কলকাতা চলচ্চিত্র উত্সবেই বিক্ষোভের বিষয় হয়েছিল নন্দীগ্রাম। আর এবার সেই নন্দীগ্রামের চোখের পানিই ব্রাত্য প্রদর্শের তালিকা থেকে। দুই ঘটনার মাঝখানে রয়েছে কেবল একটি শব্দ। পালাবদল। তবে কি বিরোধী আসন থেকে ক্ষমতার কুর্সিতে বসার পর আর বিরোধিতা সহ্য হচ্ছে না সরকারের? প্রশ্ন কিন্তু, উঠতে শুরু করেছে।