ধর্মঘট রুখতে পরিবহণ মালিকদের সঙ্গে বৈঠকে মন্ত্রী
ফেব্রুয়ারির ২০ এবং ২১-এর ধর্মঘট নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে ট্রেড ইউনিয়নগুলি। গতকালই সাধারণ ধর্মঘট নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও কোনও সমাধান সূত্র মেলেনি। অন্যদিকে, ধর্মঘটের বিরোধিতায় সবরকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে রাজ্য সরকার। এমনকী ধর্মঘটের দিন সরকারি কর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে।
ফেব্রুয়ারির ২০ এবং ২১-এর ধর্মঘট নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে ট্রেড ইউনিয়নগুলি। গতকালই সাধারণ ধর্মঘট নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও কোনও সমাধান সূত্র মেলেনি। অন্যদিকে, ধর্মঘটের বিরোধিতায় সবরকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে রাজ্য সরকার। এমনকী ধর্মঘটের দিন সরকারি কর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে।
ধর্মঘটের দিনগুলিতে যাতে পরিবহণে কোনও প্রভাব না পড়ে তা নিয়ে আজ বাস, মিনিবাস এবং ট্যাক্সিমালিকদের দফায় দফায় বৈঠকে ডেকেছেন পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র। তবে পরিবহণ মালিকেরা জানিয়ে দিয়েছেন, ধর্মঘটের দিন গাড়ি ভাঙচুর হলে বিমার টাকা পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে রাজ্য সরকারকে।
সোমবার রাতে দিল্লিতে ট্রেড ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে কেন্দ্রের তরফে হাজির ছিলেন তিনজন মন্ত্রী। ছিলেন এ কে অ্যান্টনি, শ্রমমন্ত্রী মল্লিকর্জুন খারগে এবং শরদ পাওয়ার। বৈঠকে ছিলেন ১১টি কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নের নেতারা। জানা গিয়েছে, ধর্মঘটের দাবিদাওয়া মেনে নেওয়ার বিষয়ে কোনও প্রতিশ্রুতি দিতে পারেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। তাঁরা জানান, পুরো বিষয়টি কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটের বিচারাধীন। এই পরিস্থিতিতে ধর্মঘটের পথ থেকে সরে আসা সম্ভব নয় বলে গতকালই জানিয়ে দেয় ট্রেড ইউনিয়নগুলির নেতৃত্ব। এই অবস্থায় আজ নিজেদের মধ্যে বৈঠকে বসছে কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলি।