ব্যাঙ্কের সামনে গিয়ে সরেজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী
নোট বদলের জন্য সকাল থেকেই সব ব্যাঙ্কের সামনে গ্রাহকদের দীর্ঘ লাইন। আজ দুপুরের পর দক্ষিণ কলকাতায় বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাঙ্কের সামনে গিয়ে সরেজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘুরে দেখেন প্রায় পঞ্চাশটি ATM। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য করেন, পঞ্চাশ ও একশ টাকার নোটের জোগান কম। সত্যিকারের দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক সরকার। কিন্তু সাধারণ মানুষ দুর্ভোগ সইবেন কেন। মানুষের মধ্যে যে উত্তেজনা রয়েছে তা টের পাওয়া যাচ্ছে। পরিস্থিতি দিনের পর দিন খারাপ হচ্ছে। জনস্বার্থে অবিলম্বে এই কালা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুক কেন্দ্র। যারা সত্যিকারের কালো টাকার কারবারী তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
ওয়েব ডেস্ক: নোট বদলের জন্য সকাল থেকেই সব ব্যাঙ্কের সামনে গ্রাহকদের দীর্ঘ লাইন। আজ দুপুরের পর দক্ষিণ কলকাতায় বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাঙ্কের সামনে গিয়ে সরেজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘুরে দেখেন প্রায় পঞ্চাশটি ATM। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য করেন, পঞ্চাশ ও একশ টাকার নোটের জোগান কম। সত্যিকারের দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক সরকার। কিন্তু সাধারণ মানুষ দুর্ভোগ সইবেন কেন। মানুষের মধ্যে যে উত্তেজনা রয়েছে তা টের পাওয়া যাচ্ছে। পরিস্থিতি দিনের পর দিন খারাপ হচ্ছে। জনস্বার্থে অবিলম্বে এই কালা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুক কেন্দ্র। যারা সত্যিকারের কালো টাকার কারবারী তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
আরও পড়ুন ১০ টাকার কয়েন চলবে নাকি চলবে না, আসলটা জেনে নিন
তিনি প্রশ্ন তোলেন, সাধারণ কর্মচারী, ছোট দোকানদার, স্বনিয়োজিত লোকজন কি কালো টাকা জমান? তাঁরা কি হাওয়ালা অপারটের? কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে সবচেয়ে ক্ষতি হয়েছে সাধারণ মানুষের। প্রতিদিনের খরচ মেটাতে কীভাবে দুহাজার টাকার নোট কাজে লাগবে? পুরোটাই বিশৃঙ্খলা। ছাত্র, গৃহবধূ, ব্যবসায়ী, প্রবীণ নাগরিক, সবাই সমস্যায় পড়েছেন।
আরও পড়ুন দুর্বারের কেয়ারটেকারকে খুনের কারণ হিসেবে এ কী স্বীকারোক্তি ধৃত দুই কিশোরীর!