কৃষকসভার সঙ্গে বৈঠক, ফের উলটপুরাণ মুখ্যমন্ত্রীর
রাজ্যে একের পর এক কৃষক মৃত্যু নিয়ে আলোচনা করতে আজ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রাদেশিক কৃষক সভার প্রতিনিধিরা। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নয় দফা দাবি পেশ করেন তাঁরা। কৃষকদের দুরাবস্থা খতিয়ে জেখতে জেলায় জেলায় পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য বিধানসভা থেকে সর্বদলীয় প্রতিনিধি দল পাঠানোর প্রস্তাব দেন প্রাদেশিক কৃষক সভার নেতারা।
রাজ্যে একের পর এক কৃষক মৃত্যু নিয়ে আলোচনা করতে আজ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রাদেশিক কৃষক সভার প্রতিনিধিরা। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নয় দফা দাবি পেশ করেন তাঁরা। কৃষকদের দুরাবস্থা খতিয়ে জেখতে জেলায় জেলায় পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য বিধানসভা থেকে সর্বদলীয় প্রতিনিধি দল পাঠানোর প্রস্তাব দেন প্রাদেশিক কৃষক সভার নেতারা। কিন্তু সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেন মুখ্যমন্ত্রী।
নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঋণের দায়ে গত আট মাসে রাজ্যে ২৬ কৃষক আত্মহত্যা করেছেন। সোমবার রাজ্যপালও কৃষক আত্মহত্যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। কৃষক আত্মহত্যা নিযে যাবতীয় অভিযোগ আসলে অপপ্রচার। বহুদিন ধরেই একথা বলে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই ইস্যুতে সোমবার মুখ খোলেন রাজ্যপাল। ঋণের দায়েই কৃষকরা আত্মঘাতী হচ্ছেন, একথা স্পষ্ট করে, অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে বলেন তিনি।
রাজ্যপালের মন্তব্যের পর অস্বস্তিতে পড়ে যায় রাজ্য প্রশাসন। অস্বস্তি ঢাকতে একজন কৃষকের মৃত্যুর কথা স্বীকার করলেও আদতে মুখ্যমন্ত্রীর অবস্থানের যে পরিবর্তন হয়নি তারই প্রমাণ ফের মিলল আজ।