দিন যত যাচ্ছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের সংখ্যাও তত বাড়ছে!
দিন যত যাচ্ছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের সংখ্যাও তত বাড়ছে। বহুক্ষেত্রেই আলোচনার বাইরে প্রার্থী ঘোষণা করে দেওয়ার কারনেই বাড়ছে জোট জটিলতা। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের সংখ্যা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটাই এখন দুদলের শীর্ষ নেতাদের কাছে অন্যতম মাথাব্যথার কারন। বাম ও কংগ্রেসের তালিকা যত বেরোচ্ছে তারসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইযের সংখ্যা। শুক্রবার এআইসিসির তরফে নামের তালিকা প্রকাশের পর হিসেব বলছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াই হতে চলেছে পনেরোটি আসনে। অধীর চৌধুরী জানিয়েছেন, মঙ্গলবার আরও একদফা প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে।
ওয়েব ডেস্ক: দিন যত যাচ্ছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের সংখ্যাও তত বাড়ছে। বহুক্ষেত্রেই আলোচনার বাইরে প্রার্থী ঘোষণা করে দেওয়ার কারনেই বাড়ছে জোট জটিলতা। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের সংখ্যা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটাই এখন দুদলের শীর্ষ নেতাদের কাছে অন্যতম মাথাব্যথার কারন। বাম ও কংগ্রেসের তালিকা যত বেরোচ্ছে তারসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইযের সংখ্যা। শুক্রবার এআইসিসির তরফে নামের তালিকা প্রকাশের পর হিসেব বলছে বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াই হতে চলেছে পনেরোটি আসনে। অধীর চৌধুরী জানিয়েছেন, মঙ্গলবার আরও একদফা প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে।
এই তালিকায় দুটি কেন্দ্র আছে যেখানে বামেদের প্রার্থী রয়েছে। তাহলে সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়াবে কোথায়?বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের তালিকা যে বাড়ছে তা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। যে যুক্তি দেখিয়ে জোট করেছিলেন তাঁরা এবার বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের ক্ষেত্রে ঠিক সেই যুক্তিই সামনে আনছে ন তিনি। কংগ্রেসের এই নীতি কিন্তু মোটেই ভাল চোখে দেখছে না বামফ্রন্ট। ক্ষোভ রয়েছে কংগ্রেসের অন্দরমহলেও। কারন, একবার রাশ আলগা হয়ে গেলে, এই দাবি কিন্তু উঠতে শুরু করবে রাজ্যের সর্বত্র। এই আবস্থায় প্রদেশ নেতাদের কাছে অক্সিজেন একটাই। রাজ্যে প্রচারে আসছেন রাহুল-সোনিয়া। ভবনীপুর কেন্দ্রে রাহুল গান্ধীর রোড শো করারও কথা। এই আলোর রেখার মধ্যে মধ্যে অধীর চৌধুরীদের চিন্তা একটাই। তাঁরা ভাল করেই জানেন যে, বামেদের বাদ দিয়ে তিন জেলা ছাড়া বাকি জেলাতে লড়াইটা বেশ কঠিন। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমশ ঘোরালো হচ্ছে।