অশোক গাঙ্গলির ইস্তফার দাবিতে শহরে মিছিল
অশোক গাঙ্গলির ইস্তফার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করল লিগাল এইড ফোরামের সদস্যেরা। মেয়ো রোড থেকে শুরু হয় বিক্ষোভ মিছিল। মিছিলে লিগাল এইড ফোরাম ছাড়াও অংশ নেয় বেশকয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। মিছিল থেকে অবিলম্বে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অশোক গাঙ্গুলির ইস্তফার দাবি জানানো হয়। প্রাক্তন বিচারপতির বিরুদ্ধে অবিলম্বে দিল্লি পুলিস যাতে এফআইআর দায়ের করে সেই দাবিও তোলে আন্দোলনকারীরা।
অশোক গাঙ্গলির ইস্তফার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করল লিগাল এইড ফোরামের সদস্যেরা। মেয়ো রোড থেকে শুরু হয় বিক্ষোভ মিছিল। মিছিলে লিগাল এইড ফোরাম ছাড়াও অংশ নেয় বেশকয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। মিছিল থেকে অবিলম্বে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অশোক গাঙ্গুলির ইস্তফার দাবি জানানো হয়। প্রাক্তন বিচারপতির বিরুদ্ধে অবিলম্বে দিল্লি পুলিস যাতে এফআইআর দায়ের করে সেই দাবিও তোলে আন্দোলনকারীরা।
অপরাধের দায় এড়াতেই রাজনীতি ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করছেন অশোক গাঙ্গুলি। প্রধান বিচারপতিকে লেখা অশোক গাঙ্গুলির চিঠিকে এই ভাষাতেই ব্যাখ্যা করলেন অভিযোগকারিণী। একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর মতামত। সেখানে অভিযোগকারিণী লিখেছেন, তাঁর অভিযোগকে মিথ্যা বলার অর্থ শুধু তাঁর প্রতি অবমাননা নয়, সুপ্রিম কোর্টেরও অবমাননা। প্রধান বিচারপতিকে লেখা চিঠিতে অশোক গাঙ্গুলি অভিযোগ করেছেন, বিচারপতি থাকার সময় ক্ষমতাশালীদের বিরুদ্ধে আপসহীন রায় দেওয়ার ফলেই এখন পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হচ্ছে তাঁকে। ইনটার্নের অভিযোগ, এভাবে বিষয়টির মধ্যের রাজনীতি টেনে এনে বাঁচতে চাইছেন অভিযুক্ত।
যৌন হেনস্থায় অভিযুক্ত অশোক গাঙ্গুলির ইস্তফার দাবিতেই অনড় রাজনৈতিক দলগুলি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলেরই যুক্তি, আগে নৈতিকতার প্রশ্নে পশ্চিমবঙ্গের মানবাধিকার কমিশনারের পদ ছাড়ুন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। তারপর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার লড়াই লড়ুন তিনি। অভিযোগকারিণীকেও সরাসরি পুলিসে অভিযোগ দায়ের করার পরামর্শ দিয়েছেন কেউ কেউ।