কলকাতায় ফিরল খরজুনা, রানিতলা
কামদুনির পর এবার কলকাতা ফিরল খরজুনা। রাষ্ট্রপতি সহ দিল্লির একঝাঁক নেতার সঙ্গে দরবার সেরে ঘরে ফিরল রানিতলাও। মুর্শিদাবাদের প্রত্যন্ত এই দুই গ্রামের আন্দোলনে পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে বৃহস্পতিবার শিয়ালদা স্টেশনে হাজির ছিল বরুণ বিশ্বাসের সুটিয়া।
কামদুনির পর এবার কলকাতা ফিরল খরজুনা। রাষ্ট্রপতি সহ দিল্লির একঝাঁক নেতার সঙ্গে দরবার সেরে ঘরে ফিরল রানিতলাও। মুর্শিদাবাদের প্রত্যন্ত এই দুই গ্রামের আন্দোলনে পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে বৃহস্পতিবার শিয়ালদা স্টেশনে হাজির ছিল বরুণ বিশ্বাসের সুটিয়া।
প্রতিবাদে এক হয়েছিল কামদুনি ও খরজুনা। সেটা ছিল রাজধানী দিল্লির মাটি। এবার শিয়ালদা স্টেশনে হাত মেলালো ৩ প্রতিবাদী গ্রাম। বরুণ বিশ্বাসের আন্দোলনের রসদ মুর্শিদাবাদের খরজুনা ও রানিতলায় পৌঁছে দিল সুটিয়া। সকাল ১০টা ১৫ নাগাদ শিয়ালদা স্টেশনের নাইনএ প্ল্যাটফর্মে ঢুকল ডাউন রাজধানী এক্সপ্রেস। এওয়ান কামরা থেকে নামলেন ওরা সাতজন। পাঁচজন খরজুনার। ২ জন রানিতলার। সুবিচারের আশায় যারা সদ্য ফিরেছেন মুর্শিদাবাদেরই জঙ্গিপুরের সাংসদ, অধুনা দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক, রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির কাছে দরবার করে।
পাশাপাশি আর্জি জানানো হয়েছে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও কেন্দ্রীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন মমতা শর্মার কাছে। আশ্বাস পেয়ে কিছুটা আত্মবিশ্বাসী খরজুনা ও রানিতলা। আন্দোলনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে ওদের চোখে মুখে দৃঢ় শপথ। পাশাপাশি রয়েছে আতঙ্ক আর আক্ষেপ। তবু পাশে রয়েছে বন্ধুত্বের হাত। হাত বাড়িয়েছে বরুণ বিশ্বাসের সুটিয়া।