অব্যাহত কালবৈশাখীর দাপট
পূর্বাভাস অনুযায়ী মঙ্গলবারও অব্যাহত রইল কালবৈশাখীর দাপট। একের পর এক কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত গোটা রাজ্য। এপ্রিল মাসের ৪ তারিখ থেকে শুরু হওয়া কালবৈশাখীর গতি যেন থামছেইনা। এই মরসুমে প্রথম কালবৈশাখী হয় মার্চ মাসের ৩১ তারিখে।
পূর্বাভাস অনুযায়ী মঙ্গলবারও অব্যাহত রইল কালবৈশাখীর দাপট। একের পর এক কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত গোটা রাজ্য। এপ্রিল মাসের ৪ তারিখ থেকে শুরু হওয়া কালবৈশাখীর গতি যেন থামছেইনা। এই মরসুমে প্রথম কালবৈশাখী হয় মার্চ মাসের ৩১ তারিখে। এরপর এপ্রিল মাসে পরপর ৫ দিন। তবে এমন পরপর কালবৈশাখীর ঘটনা সাম্প্রতিক কালে ঘটেনি বলে দাবি আবহাওয়া দফতর অধিকর্তার।
একের পর এক কালবৈশাখী হলেও এর সঙ্গে যথেষ্ট পরিমানে বৃষ্টি না হওয়ায় বাতাসে জলীয় বাষ্প থেকে যাচ্ছে। সেই জলীয়বাষ্পই কালবৈশাখীর অনুকুল পরিস্থিতি তৈরী করছে। সোমবার আবহাওয়াদফতর সূত্রে রাজ্যে কালবৈশাখীর সম্ভবনা কমছে বলে জানানো হয়। তবে মধ্যপ্রদেশ থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত নিম্নচাপ অক্ষরেখা শক্তিশালী হওয়ায় মঙ্গলবার পুনরায় রাজ্যজুড়ে কালবৈশাখীর সতর্কতা জারি করা হয়। মধ্যপ্রদেশ থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখার প্রভাবেই রাজ্যে কালবৈশাখীর দাপট বাড়বে বলে জানানো হয়েছিল আবহাওয়া দফতরের তরফে। কালবৈশাখীর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে পারে উত্তরবঙ্গের কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর এবং শিলিগুড়িতে। কালবৈশাখীর প্রভাবে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের নদিয়া, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে।