শুক্রবার ফের শাসকের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে পথে নামছেন বুদ্ধিজীবীরা
সেদিন ছিল পরিবর্তনের সন্ধিক্ষণ। ১৪ মার্চ নন্দীগ্রামে গুলি। প্রতিবাদে উত্তাল শহর। প্রতিবাদের মিছিলে পা মিলিয়েছিলেন শহরের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীরা। অগুন্তি মানুষ।
সেদিনও ছিল শাসকদলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের প্রতিবাদ। শহরের রাস্তায় পরির্বতন চাইয়ের হোর্ডিং। হোর্ডিংয়ে বহু বিশিষ্টের চেনামুখের সারি। শুক্রবার শহর দেখতে চলেছে আরও এক মিছিল। এবারও সেই শাসকদলের সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের প্রতিবাদ। এর মধ্যে সময় বদলেছে। ক্ষমতার রঙ বদলেছে। বদলেছে শাসকের মুখ।
সেদিনের পরিবর্তন চাওয়া অধিকাংশ মুখই কিন্তু গরহাজির থাকছেন শুক্রবারের বিশিষ্টজনেদের মিছিলে। কেন এই মিছিলে গরহাজিরা? কৌশিক সেনের বক্তব্য এ মিছিল নামেই বিদ্বজনের। নেতৃত্বেতো সেই রাজনীতিরই মুখ। শুভাপ্রসন্নও বর্তমান শাসক দলের ঘনিষ্ঠ বৃত্তেই আছেন। মুখে বলছেন, রাজনৈতিক মিছিলে আমার থাকার কোনও প্রশ্নই ওঠেনা। আমি সাধারণ মানুষ হিসাবেই থাকতে চাই।
সেই হোর্ডিং-এর চেনা মুখ যোগেন ব্রাত্য অর্পিতার এ মিছিলে থাকার প্রশ্নই নেই। এরা সকলেই এখন শাসকদলের মন্ত্রী বা সাংসদ।
সেসময় পরিবর্তনের ডাক দেওয়া মুখেদের মধ্যে মিছিলে থাকছেন সুনন্দ সান্যাল। মিছিলে থাকছেন না অপর্ণা সেন।