হাওড়া ব্রিজের সংরক্ষণে এবার ফাইবার গ্লাস
বার বার আর ইস্পাতের পাত পাল্টে নয়। ঐতিহ্যবাহী হাওড়া ব্রিজে সংরক্ষনে এবার ফাইবার গ্লাসের সাহায্য নিচ্ছে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। যত্রতত্র পান কিংবা গুটখার পিক ফেলায় ক্ষতিগ্রস্থ এই ব্রীজ বাঁচাতে মরিয়া কতৃপক্ষ। তবে প্রশ্ন উঠেছে নাগরিক সচেতনতা না বাড়িয়ে আদৌ কি এভাবে সংরক্ষণ করা সম্ভব শতাব্দী প্রাচীন এই ব্রীজ।
বার বার আর ইস্পাতের পাত পাল্টে নয়। ঐতিহ্যবাহী হাওড়া ব্রিজে সংরক্ষনে এবার ফাইবার গ্লাসের সাহায্য নিচ্ছে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। যত্রতত্র পান কিংবা গুটখার পিক ফেলায় ক্ষতিগ্রস্থ এই ব্রীজ বাঁচাতে মরিয়া কতৃপক্ষ। তবে প্রশ্ন উঠেছে নাগরিক সচেতনতা না বাড়িয়ে আদৌ কি এভাবে সংরক্ষণ করা সম্ভব শতাব্দী প্রাচীন এই ব্রীজ।
উল্টোডাঙা ব্রিজের এক অংশ ভেঙে পড়ার পরপরই সেতু গুলির রক্ষণাবেক্ষনের বড় ফাঁক নজরে আসে প্রশাসনের।প্রকাশ্যে আসে হাওড়া ব্রীজের করুণ দশাও। যেখানে সেখানে পান-গুটখার পিক,পোস্টার এখন রীতিমত চিন্তায় ফেলেছে কলকাতা বন্দর কতৃপক্ষকে।
গবেষকদের নজড়ে আসে,ক্রমাগত পান-গুটখার পিকের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ক্ষতি হচ্ছে হাওড়া ব্রীজের স্তম্ভ গুলির।যদিও বন্দর কতৃপক্ষ এবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আটাত্তরটি স্তম্ভকেই ফাইবার গ্লাস দিয়ে মুড়ে ফেলা হবে।যদিও প্রশ্ন উঠছে শুধুমাত্র এই ব্যবস্থাতেই কি আদৌ সম্ভব শতাব্দী প্রাচীন হাওড়া ব্রীজ বাঁচানো।সচেতনতা কি আদৌ এসেছে নাগরিকদের মনে।
প্রায় পনের লক্ষ টাকা খরচ হবে গোটা এই প্রক্রিয়ায়।শুরু করা হবে সচেতনতা শিবিড়ও।