থ্রি-জি`র থেকে কোথায় এগিয়ে ফোর-জি?
কলকাতায় মঙ্গলবারই চালু হয়েছে দেশের প্রথম ফোর-জি পরিষেবা। নতুন এই পরিষেবাকে ঘিরে উত্সাহ অনেক। প্রযুক্তিবিদ থেকে বহুজাতিক সংস্থা, সকলেরই দাবি, যোগাযোগ ব্যবস্থায় দুরন্ত গতি এনে দেবে ফোর-জি।
কলকাতায় মঙ্গলবারই চালু হয়েছে দেশের প্রথম ফোর-জি পরিষেবা। নতুন এই পরিষেবাকে ঘিরে উত্সাহ অনেক। প্রযুক্তিবিদ থেকে বহুজাতিক সংস্থা, সকলেরই দাবি, যোগাযোগ ব্যবস্থায় দুরন্ত গতি এনে দেবে ফোর-জি। রেডিও অ্যাকসেস টেকনোলজি নিয়ে গবেষণা চলছে অনেকদিন ধরেই। প্রযুক্তিবিদদের বক্তব্য, ফোর-জি প্রযুক্তি হল সেই গবেষণার সর্বশ্রেষ্ঠ ফসল। বিজ্ঞানীদের ভাষায় লং টার্ম এভল্যুশন বা এলটিই। ফোর-জি অর্থাত্ ফোর্থ জেনারেশন। থ্রি-জি`র থেকে কোথায় এগিয়ে ফোর জি? এক নজরে দেখে নেওয়া যাক--
১.ফোর-জি`তে মিলবে সর্বাধুনিক মোবাইল ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড পরিষেবা
২. ডাউনলোড স্পিড ৪০ এমবি পর্যন্ত
৩. আপলোড স্পিড ২০ এমবি পর্যন্ত
৪. হাই স্পিড মোবিলিটি
৫. অত্যন্ত কম ল্যাটেন্সি রেট। ফলে ডেটা প্যাকেজ ট্রান্সফার হতে সময় কম লাগে
৬. বিভিন্ন রকমের স্পেকট্রামে ফোর জি`কে কার্যকর করা যায়
৭. টু-জি নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয় জিপিআরএস প্রযুক্তি। এর সাহায্যে বেসিক ডেটা স্পিড ৫৬ কেবি পর্যন্ত বাড়ানো যায়
৮. ইডিজিই-র সাহায্যে টু-জি নেটওয়ার্কে হায়ার ডেটা রেট সরবরাহ করা হয়
৯. টু-জি`র পরিমার্জিত সংস্করণ হল থ্রি-জি। থ্রি-জি`তে টুজি নেটওয়ার্কের থেকেও দ্রুত গতিতে অনেক বেশি ডেটা রেট সরবরাহ করা যায়
১০. এসবের থেকে অনেক এগিয়ে ফোর-জি। এই মুহূর্তে সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি
১১. ফোর-জি`তে ডেটা ডাউন লিঙ্ক স্পিড ১০০ এমবি পর্যন্ত যেতে পারে