পুলিসের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই অবাধ যাতায়াত, ট্যাংরার হটস্পটে স্বাভাবিক ছন্দেই চলছে কারখানা
নিয়ম ভাঙ্গার এমনই নানান ছবি ধরা পরল জি ২৪ ঘণ্টার ক্যামেরায়। করোনাই আক্রান্ত হয়ে দম্পতির মৃত্যু হয়েছে এমন অভিযোগ ওঠার পরে পুলিস সক্রিয় হয় এলাকায়। গলির মুখ আটকে দেয় পুলিস।
নিজস্ব প্রতিবেদন: নামেই হটস্পট ট্যাংরা ডি সি দে রোড। মুখে মাস্ক নেই অধিকাংশের। বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন স্থানীয়রা। অভিযোগ, লুকিয়ে চলছে বাড়ির ভিতরের ছোট ছোট কারখানাগুলো। পুলিস রাস্তা সিল করে ব্যারিকেড দেওয়ার পরও কারখানায় কর্মীরা অবাধে যাতায়াত করছেন এলাকার বাইরে থেকে ভিতরে।
কারও মুখেই মাস্ক নেই। দলবেঁধে চলছে গল্পগুজব। এ যেন ছুটির দুপুর। রাস্তায় ঘোরাঘুরি তো চলছেই। আর নিয়ম ভাঙ্গার এমনই নানান ছবি ধরা পরল জি ২৪ ঘণ্টার ক্যামেরায়। করোনাই আক্রান্ত হয়ে দম্পতির মৃত্যু হয়েছে এমন অভিযোগ ওঠার পরে পুলিস সক্রিয় হয় এলাকায়। গলির মুখ আটকে দেয় পুলিস। যাতায়াত নিষিদ্ধ করা হয়েছে এলাকায়, তবে সবটুকুই বিফলে।
লকডাউনের কোথায় কী? বারবার সচেতনতার কথা বলে প্রচার করা হলেও টনক নড়েনি কারও। কেন যাতায়াত করছেন, জিজ্ঞেস করা হলে এক ব্যক্তির উত্তর, "ভিতরে কারখানায় কাজ করি। কারখানা চলছিল এখন খেতে বেরিয়েছি।" আর একজন বললেন, "এসব জানিনা। ভেতরে যাচ্ছি। প্রয়োজনে বাইরে বের হচ্ছি। আবার ভিতরে যাচ্ছি। এখানে ভিতর কারখানায় কাজ করি কারখানা চলছে।