ভুয়ো চিকিত্সক কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য
ভুয়ো চিকিত্সক কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য। দুহাজার পাঁচ-ছয় সালে ৬জন ভুয়ো চিকিত্সককে নিয়োগ করেছিল এই চক্র। তাও কলকাতা ও শহরতলির নামী হাসপাতালে। জেরায় গোয়েন্দাদের এমনটাই জানিয়েছে নরেন পাণ্ডে। তত্কালীন এক স্বাস্থ্যকর্তার সাহায্যে এই কাজ করেছিল বলে দাবি নরেন পাণ্ডের। ডিগ্রি নেই, সার্টিফিকেট নেই। তবে প্র্যাকটিস আছে। কোনও অজ পাড়াগাঁ নয়। খাস কলকাতার অভিজাত নার্সিংহোমে। ১৩ বছর ধরে জাল ডিগ্রি হাতিয়ার করে রমরমা কারবার ফেঁদেছে ভুয়ো চিকিত্সক নরেন পাণ্ডে। প্যান্ডোরাস বক্স খুলে দিয়েছিল কুশীনাথ হালদার ও কাইজার আলম। উত্তরবঙ্গের দুই জেলা থেকে এই দুই ভুয়ো ডাক্তার গ্রেফতারের পরই চক্রের খবর প্রথম সামনে আসে। তাদের জেরার সূত্রেই এন্টালির ঝাঁ চকচকে চেম্বারে পৌছে যান সিআইডি গোয়েন্দারা। কুশীনাথ ও কাইজারকে জেরার সূত্রে চক্রের পাণ্ডাদের হদিশ পান গোয়েন্দারা।মালবাজারের এক প্রাক্তন স্বাস্থ্যকর্তার নাম উঠে আসে। তাকে জেরায় উঠে আসে নরেন পাণ্ডের নাম। ২০০৫ এবং ২০০৬ সালের শুরুতে ৬জন ভুয়ো চিকিত্সক নিয়োগ করে এই চক্র।কলকাতা এবং উত্তর ও দক্ষিণ শহরতলির কয়েকটি হাসপাতাল ও নার্সিংহোমে নিয়োগ করা হয়।নরেন পাণ্ডে ও তত্কালীন এক স্বাস্থ্যকর্তা ওই ৬জনকে সাহায্য করে।শুধু ভুয়ো ডিগ্রির জন্য যোগাযোগ করিয়ে দেওয়াই নয়, কোনপথে হাসপাতালে চাকরি মিলবে, সেই লিঙ্কের হদিশ দেয় নরেন পাণ্ডেরা।
ওয়েব ডেস্ক: ভুয়ো চিকিত্সক কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য। দুহাজার পাঁচ-ছয় সালে ৬জন ভুয়ো চিকিত্সককে নিয়োগ করেছিল এই চক্র। তাও কলকাতা ও শহরতলির নামী হাসপাতালে। জেরায় গোয়েন্দাদের এমনটাই জানিয়েছে নরেন পাণ্ডে। তত্কালীন এক স্বাস্থ্যকর্তার সাহায্যে এই কাজ করেছিল বলে দাবি নরেন পাণ্ডের। ডিগ্রি নেই, সার্টিফিকেট নেই। তবে প্র্যাকটিস আছে। কোনও অজ পাড়াগাঁ নয়। খাস কলকাতার অভিজাত নার্সিংহোমে। ১৩ বছর ধরে জাল ডিগ্রি হাতিয়ার করে রমরমা কারবার ফেঁদেছে ভুয়ো চিকিত্সক নরেন পাণ্ডে। প্যান্ডোরাস বক্স খুলে দিয়েছিল কুশীনাথ হালদার ও কাইজার আলম। উত্তরবঙ্গের দুই জেলা থেকে এই দুই ভুয়ো ডাক্তার গ্রেফতারের পরই চক্রের খবর প্রথম সামনে আসে। তাদের জেরার সূত্রেই এন্টালির ঝাঁ চকচকে চেম্বারে পৌছে যান সিআইডি গোয়েন্দারা। কুশীনাথ ও কাইজারকে জেরার সূত্রে চক্রের পাণ্ডাদের হদিশ পান গোয়েন্দারা।মালবাজারের এক প্রাক্তন স্বাস্থ্যকর্তার নাম উঠে আসে। তাকে জেরায় উঠে আসে নরেন পাণ্ডের নাম। ২০০৫ এবং ২০০৬ সালের শুরুতে ৬জন ভুয়ো চিকিত্সক নিয়োগ করে এই চক্র।কলকাতা এবং উত্তর ও দক্ষিণ শহরতলির কয়েকটি হাসপাতাল ও নার্সিংহোমে নিয়োগ করা হয়।নরেন পাণ্ডে ও তত্কালীন এক স্বাস্থ্যকর্তা ওই ৬জনকে সাহায্য করে।শুধু ভুয়ো ডিগ্রির জন্য যোগাযোগ করিয়ে দেওয়াই নয়, কোনপথে হাসপাতালে চাকরি মিলবে, সেই লিঙ্কের হদিশ দেয় নরেন পাণ্ডেরা।
আরও পড়ুন নবান্ন অভিযানে নতুন করে অক্সিজেন পেয়েছে সিপিএম, আত্মতুষ্টির কারণ দেখছেন না সূর্যকান্ত মিশ্র
ওই ৬জনকে চিহ্নিত করেছেন গোয়েন্দারা। তারা ভুয়ো চিকিত্সক কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ওই ৬জনের অধিকাংশই নামী হাসপাতাল এবং নার্সিংহোমে প্র্যাকটিস করেন। শীঘ্রই তাদের জেরা করবে সিআইডি।কোটি কোটি টাকার লেনদেন। জাল নথির জোরে প্র্যাকটিসই নয়, পাশাপাশি চলছে দালালিও। আর সেই জাল ছড়িয়েছে শহরের নামীদামী হাসপাতাল-নার্সিংহোমে। বছরের পর বছর এত নামজাদা হাসপাতালে কি করে প্র্যাকটিস চালিয়ে গেছে জাল ডাক্তাররা? আপাতত এটাই ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। একই সঙ্গে এরাজ্যে জাল নথি বানিয়ে ভিনরাজ্যে ভুয়ো চিকিত্সক নিয়োগের খবরও রয়েছে সিআইডির কাছে।
আরও পড়ুন পুলিসের জালে কেপমার রানি, রাজারহাটের পোদরা থেকে গ্রেফতার রোকেয়া বিবি