রাজ্যে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে ডেঙ্গি
রাজ্যে ক্রমেই ভয়াবহ আকার নিচ্ছে ডেঙ্গি। এই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সোমবারই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ই এম বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় হাওড়ার বাসিন্দা এক মহিলার। মঙ্গলবার রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টে জানা যায় ডেঙ্গিতেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। বর্ধমানের জামুরিয়াতেও ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে একজনের। মৃত ভানু রুইদাস জামুরিয়ারই বাসিন্দা। ডেঙ্গিতেই যে ওই দুজনের মৃত্যু হয়েছে তা সরকারিভাবে স্বীকার করা হয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: রাজ্যে ক্রমেই ভয়াবহ আকার নিচ্ছে ডেঙ্গি। এই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সোমবারই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ই এম বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় হাওড়ার বাসিন্দা এক মহিলার। মঙ্গলবার রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টে জানা যায় ডেঙ্গিতেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। বর্ধমানের জামুরিয়াতেও ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে একজনের। মৃত ভানু রুইদাস জামুরিয়ারই বাসিন্দা। ডেঙ্গিতেই যে ওই দুজনের মৃত্যু হয়েছে তা সরকারিভাবে স্বীকার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে বাইপাসের ধারে ওই একই হাসপাতালে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে রাজ্যের এক প্রাক্তন স্বাস্থ্যকর্তার ছেলের। মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে সোমবার রাজ্যে মৃত্যু হয় দুজনের। একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় বরানগরের দুই বাসিন্দার। এ কে মুখার্জি রোডের অর্পিতা চক্রবর্তী এবং নমিতা সামন্তকে প্রবল জ্বর নিয়ে আগেই ভর্তি করানো হয় নোয়াপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁদের বেলঘরিয়ার বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। তবে শেষরক্ষা হয়নি। হাসপাতালেই মৃত্যু হয় তাঁদের। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ডেঙ্গিতেই মৃত্যু হয়েছে ওই ৩ জনের। তবে এ বিষয়ে সরকারিভাবে কিছু স্বীকার করা হয়নি। কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা ও হাওড়াতেই ডেঙ্গির দাপট সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও, জলপাইগুড়ি, বর্ধমান ও দার্জিলিংয়ের একাংশেও থাবা বসিয়েছে মশাবাহিত এই রোগটি। এ পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৮১৬।