তফশিলী জাতি ও উপজাতিদের জন্য শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী
কন্যাশ্রী, যুবশ্রীর পর এবার শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হুল দিবস পালন অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রকল্পের ফলে উপকৃত হবেন তফশিলী জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের মোট সাড়ে পনেরো লক্ষ ছাত্রছাত্রী। প্রকল্পের জন্য সরকারের খরচ হবে একশো দশ কোটি টাকা। ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হুল দিবস পালনের অনুষ্ঠানে আদিবাসী ছাত্রছাত্রীদের জন্য শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। যে সমস্ত তপশিলী জাতি এবং উপজাতি ছাত্রছাত্রী সরকারি কিমবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে পড়াশুনা করেন এবং যাদের পরিবারে বার্ষিক আয় আড়াই লক্ষ টাকার কম। তারাই এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন।
কন্যাশ্রী, যুবশ্রীর পর এবার শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হুল দিবস পালন অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রকল্পের ফলে উপকৃত হবেন তফশিলী জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের মোট সাড়ে পনেরো লক্ষ ছাত্রছাত্রী। প্রকল্পের জন্য সরকারের খরচ হবে একশো দশ কোটি টাকা। ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হুল দিবস পালনের অনুষ্ঠানে আদিবাসী ছাত্রছাত্রীদের জন্য শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। যে সমস্ত তপশিলী জাতি এবং উপজাতি ছাত্রছাত্রী সরকারি কিমবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে পড়াশুনা করেন এবং যাদের পরিবারে বার্ষিক আয় আড়াই লক্ষ টাকার কম। তারাই এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন।
রাজ্যমন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী
পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত তফসিলী উপজাতির ছাত্রছাত্রীরা বার্ষিক আটশো টাকা করে অনুদান পাবে।
তফসিলী জাতির ক্ষেত্রে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা বার্ষিক পাঁচশো টাকা
ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা বার্ষিক সাড়ে ছশো টাকা।
সপ্তম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা সাতশো টাকা
অষ্টম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা আটশো টাকা করে অনুদান পাবে।
নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা যেহেতু কেন্দ্রীয় সরকারের স্কলারশিপ পায় তাই পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরাই শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের আওতায় আসবে।