সংসদ নয়, স্কুলই নেবে পাস-ফেলের সিদ্ধান্ত
সন্তোষপুরের ঋষি অরবিন্দ বালিকা বিদ্যাপীঠে নতুন করে পরীক্ষা নয়। এমনই নির্দেশ দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কোনওরকম ভুল-ত্রুটি থাকলে তা সমাধানের ব্যবস্থাও করবে সংশ্লিষ্ট স্কুল। এ বিষয়ে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কোনওভাবেই হস্তক্ষেপ করবে না বলে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। এই নির্দেশের পাশাপাশি স্কুলে এধরনের আন্দোলন যে সরকার একেবারেই সমর্থন করে না, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন ব্রাত্য বসু।
সন্তোষপুরের ঋষি অরবিন্দ বালিকা বিদ্যাপীঠে নতুন করে পরীক্ষা নয়। এমনই নির্দেশ দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কোনওরকম ভুল-ত্রুটি থাকলে তা সমাধানের ব্যবস্থাও করবে সংশ্লিষ্ট স্কুল। এ বিষয়ে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কোনওভাবেই হস্তক্ষেপ করবে না বলে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। এই নির্দেশের পাশাপাশি স্কুলে এধরনের আন্দোলন যে সরকার একেবারেই সমর্থন করে না, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন ব্রাত্য বসু।
যদিও সংসদের তরফে এধরনের কোনও নির্দেশ এখনও তাঁরা পাননি বলে জানিয়েছেন ঋষি অরবিন্দ বালিকা বিদ্যাপীঠের প্রধানশিক্ষিকা।
এ বছর উচ্চমাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষায় সন্তোষপুরের ঋষি অরবিন্দ স্কুলের ২৯জন ছাত্রী অকৃতকার্য হয়। পাস করানোর দাবিতে সোমবার রাত থেকে বিক্ষোভ শুরু করে তাঁরা। দীর্ঘ ২১ ঘণ্টা চলতে থাকে ঘেরাও। মঙ্গলবার সকালে স্কুলে পৌঁছন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সচিব অচিন্ত্য কুমার পাল ও পরীক্ষা নিয়ামক মলয় রায়। শিক্ষিকা, ছাত্রী এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে নতুন করে খাতা দেখার সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। সংসদের এই নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত ঘিরে তোলপাড় শিক্ষামহল। তাঁদের প্রশ্ন, এবার থেকে রাজ্যের যেকোনও স্কুলে এধরনের ঘটনা ঘটলেই কি হস্তক্ষেপ করবে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ? এর পর যাঁরা টেস্ট পরীক্ষায় ফেল করেছে তাদের প্রত্যেকেরই ফের পরীক্ষা নিতে হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।