রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারিতে তদন্তের নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর
চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারি কাণ্ডের তদন্তের নির্দেশ দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। শুধু তাই নয় দোষি ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তিরও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। চব্বিশ ঘন্টাতেই আমরা প্রথম দেখাই যে কর্তৃপক্ষের সই আছে কিন্তু কারোর নাম লেখা নেই।
চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারি কাণ্ডের তদন্তের নির্দেশ দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। শুধু তাই নয় দোষি ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তিরও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। চব্বিশ ঘন্টাতেই আমরা প্রথম দেখাই যে কর্তৃপক্ষের সই আছে কিন্তু কারোর নাম লেখা নেই। এরকম বেশ কিছু মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কনফিডেনশিয়াল রুম থেকে বাইরে খোলা বাজারে বেরিয়ে এসেছে। ঘটনাকে ঘিরে তৈরি হয় বিতর্ক।
গত শুক্রবার চব্বিশ ঘন্টাতেই রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারির খবর দেখানো হয়। আমরাই প্রথম দেখাই, মাধ্যমিকের বেশকিছু রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট খোলা বাজারে বেরিয়ে এসেছে। এই সার্টিফিকেট গুলিতে কর্তৃপক্ষের সই থাকলেও নেই ছাত্র বা স্কুলের নাম। প্রশ্ন ওঠে কীভাবে পর্ষদের কনফিডেনশিয়াল রুম থেকে এই সার্টিফিকেট খোলা বাজারে চলে এল তা নিয়ে। ইচ্ছা করলে যে কেউই এই সার্টিফিকেটগুলিতে নাম, স্কুলের নাম বসিয়ে সহজে জালিয়াতি করতে পারে। অনেকেরই অভিযোগ, টাকার বিনিময়ে এই সার্টিফিকেট বাজারে বেরিয়ে এসেছে।
নড়েচড়ে বসে মধ্যশিক্ষা পর্ষদও। ঘটনাটি জানিয়ে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয় পর্ষদের তরফে।অবিলম্বে গোটা ঘটনার তদন্ত করে দোষিদের নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যবসু। কেলেঙ্কারির তদন্ত কোনও অবসরপ্রাপ্ত বিচাপপতি বা প্রাক্তন অধ্যাপককে দিয়ে করানোর কথা ভাবছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। অনুমোদনের জন্য নাম পাঠানো হয়েছে শিক্ষা দফতরে। এক সদস্যের ওই তদন্ত কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। শিক্ষা দফতরের অনুমোদন মিললেই তদন্তের কাজ শুরু করবে কমিটি।