কীভাবে বুঝবেন আপনার আদরের বিড়ালটি কষ্টে আছে
যাঁরা জীবজন্তু ভালোবাসেন তাঁদের কাছে জীবজন্তুরাও পরিবারের সদস্যের মতোই হয়ে যায়। চারপাশে ঘুরঘুর করা, আদর করে ডাকা, আবদার করা, এসব খুবই পরিচিত পশুপ্রেমিকদের কাছে। কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা বাড়ির পোষ্যটাকেও সন্তানের মতোই দেখেন। স্নেহ করেন, যত্ন করেন, কেয়ার করেন, সবই নিজের সন্তানের মতোই। আপনার বাড়িতেও নিশ্চয়ই পোষ্য আছে? তাহলে জেনে নিন কীভাবে বুঝবেন আপনার পোষ্যটি সমস্যায় আছে।
ওয়েব ডেস্ক: যাঁরা জীবজন্তু ভালোবাসেন তাঁদের কাছে জীবজন্তুরাও পরিবারের সদস্যের মতোই হয়ে যায়। চারপাশে ঘুরঘুর করা, আদর করে ডাকা, আবদার করা, এসব খুবই পরিচিত পশুপ্রেমিকদের কাছে। কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা বাড়ির পোষ্যটাকেও সন্তানের মতোই দেখেন। স্নেহ করেন, যত্ন করেন, কেয়ার করেন, সবই নিজের সন্তানের মতোই। আপনার বাড়িতেও নিশ্চয়ই পোষ্য আছে? তাহলে জেনে নিন কীভাবে বুঝবেন আপনার পোষ্যটি সমস্যায় আছে।
একটা ছোট্ট সাদা ধবধবে কিংবা লাল কিংবা অন্য যে কোনও রঙের বিড়াল আমাদের অনেকের বাড়িতেই থাকে। সারাক্ষণ পায়ের কাছে ঘুরঘুর, কোলে ওঠার জন্য আবদার তাদের লেগেই থাকে। কিন্তু ওরা তো কথা বলতে পারে না। ভুল বললাম। ওরা কথা ঠিকই বলতে পারে। আমরা ওদের কথা বুঝতে পারি না। তাই ওদের অনেক হাবভাবই আমরা বুঝতে পারি না। শুধু ওদের হাবভাবে বোঝার চেষ্টা করি যে সে কী বলতে চাইছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ওরা কষ্টে থাকলে বা ওদের শারীরির কোনও সমস্যা হলে আমরা ধরতে পারি না। এমনিতে বিড়াল খুব কষ্ট সহ্য করতে পারে। সহজে বোঝাতে চায়না যে ওর শরীর খারাপ হয়েছে। তবে মাঝে মাঝে ওরা কিন্তু আকারে ইঙ্গিতে বোঝানোর চেষ্টা করে। সেই আকার ইঙ্গিতের মানে কী এবার সেটাই জেনে নিন। কোন আকার ইঙ্গিতে বুঝবেন যে আপনার বিড়ালটির কোনও শারীরিক সমস্যা হয়েছে।
১) না খেতে চাইলে।
২) মাথা নিচু করে বসে থাকলে।
৩) লাফাতে না পারলে বা লাফানোর চেষ্টা না করলে।
৪) কাছে আসতে না চাইলে।
৫) চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলে।
৬) আলোর নিচে আসতে না চাইলে।
৭) খিটখিটে মেজাজের হয়ে গেলে।
৮) বারবার মুড বদলে গেলে।
৯) খেলা না করলে।
১০) লুকিয়ে থাকলে।
১১) নাক ভিজে না থাকলে।
১২) হঠাত্ শরীরের ওজন খুব কমে গেলে।
১৩) প্রস্রাব করতে সমস্যা হলে।
এরকম আরও অনেক আকার ইঙ্গিতে আমাদের আদরের পোষ্যটির কোনও শারীরিক সমস্যা হয়েছে। বিড়ালটি কষ্টে আছে।