একনজরে ভোটচিত্র দঃ ২৪ পরগনা
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার চারটি লোকসভা আসনে লড়াই হাড্ডাহাড্ডি। পোড়খাওয়া রাজনীতিক থেকে তরুণ তুর্কি। জনপ্রিয়তার যুদ্ধে সামিল সকলেই।
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার চারটি লোকসভা আসনে লড়াই হাড্ডাহাড্ডি। পোড়খাওয়া রাজনীতিক থেকে তরুণ তুর্কি। জনপ্রিয়তার যুদ্ধে সামিল সকলেই।
জয়নগরে জয়ের লক্ষ্যে তৃণমূল প্রার্থী প্রাক্তন সাংসদ গোবিন্দ নস্করের মেয়ে প্রতিমা নস্কর। তাঁর বিরুদ্ধে প্রাক্তন সেচমন্ত্রী সুভাষ নস্করকে প্রার্থী করেছে বামেরা। কংগ্রেস অর্ণব রায় ও বিজেপি কৃষ্ণপদ মজুমদারকে প্রার্থী করেছে। দুহাজার এগারোয় জয়নগরের সাতটি বিধানসভার, চারটি বামেদের দখলে ছিল।
মথুরাপুর ধরে রাখতে লড়ছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চৌধুরী মোহন জাটুয়া। বামেদের বাজি তরুণ তুর্কি রিঙ্কু নস্কর। মনোরঞ্জন হালদার ও তপন নস্করকে প্রার্থী করেছে কংগ্রেস ও বিজেপি। দুহাজার এগারোয় এই কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভাই ছিল তৃণমূলের দখলে।
ডায়মন্ড হারবারে সোমেন মিত্রের ছেড়ে যাওয়া আসনে নিজের ভাইপো অভিষেককে প্রার্থী করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী। জনপ্রিয় শল্য চিকিত্সক আবুল হাসনাত বামেদের বাজি। কংগ্রেস প্রার্থী কামরুজ্জামান কামার। বিজেপি বাজি ধরেছে পরিশ্রমী সংগঠন অভিজিত দাসের ওপর। দুহাজার এগারোয় এই কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভাতেই জিতেছিল তৃণমূল।
যাদবপুরের যুদ্ধ মূলত দুই ডক্টরেটের মধ্যে। তৃণমূল প্রার্থী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইতিহাস গবেষক সুগত বসু। ক্যান্সার গবেষক ও দক্ষ সংগঠন সুজন চক্রবর্তীর ওপর আস্থা রেখেছে বামেরা। কংগ্রেসের বাজি চিত্রশিল্পী সমীর আইচ। বিজেপি প্রার্থী করেছে স্বরূপ প্রসাদ ঘোষকে। দুহাজার এগারোয়, ভাঙড় ছাড়া যাদবপুরের সবকটি বিধানসভাই ছিল তৃণমূলের দখলে।