মেয়ে আলিশাকে জন্মদিনে স্কুবা ডাইভিং করাতে নিয়ে গেলেন সুস্মিতা সেন, দেখুন ভিডিয়ো

ছোট মেয়ে আলিশার ১০ বছরের জন্মদিনে তাই বিশেষ উপহার দিলেন সুস্মিতা।

Updated By: Sep 2, 2019, 05:44 PM IST
মেয়ে আলিশাকে জন্মদিনে স্কুবা ডাইভিং করাতে নিয়ে গেলেন সুস্মিতা সেন, দেখুন ভিডিয়ো

নিজস্ব প্রতিবেদন :  তিনি সুস্মিতা সেন। সোশ্যাল মিডিয়ার সূত্রে তার শরীরচর্চা আর অ্যাডভেঞ্চারের কথা কারও অজানা নয়। আর মা এরকম সাহসী হলে, মেয়েরা তো হবেই! ছোট মেয়ে আলিশার ১০ বছরের জন্মদিনে তাই বিশেষ উপহার দিলেন সুস্মিতা।

ছোট মেয়ের ইচ্ছামতো তাকে মলদ্বীপে স্কুবা ডাইভিংয়ে নিয়ে গেলেন সুস্মিতা। সঙ্গী হলেন বড় মেয়ে রেনি। নীল সমুদ্রের গভীরে সাঁতার কাটার সেই অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্যের ভিডিয়োও নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করলেন সুস্মিতা। সুস্মিতা ও তাঁর দুই মেয়ের অ্যাডভেঞ্চারের ভিডিয়ো দেখে ভূয়সী প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন নেটিজেনরা। আলিশাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানালেন অনেকে। মা হিসাবে সুস্মিতার প্রশংসাও করলেন অনেকে। 

আরো পড়ুন-গণপতি বাপ্পাকে বাড়ি নিয়ে এল সানি লিওন কন্যা নিশা

 
 
 
 

 
 
 
 
 
 
 
 
 

 

ইনস্টাগ্রাম পোস্টেই সুস্মিতা জানালেন, প্রায় পাঁচ বছর আগেই তিনি ও তাঁর বড় মেয়ে রেনি স্কুবা ডাইভিংয়ে পারদর্শীতা অর্জন করেছেন। প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেটও আছে তাঁদের ঝুলিতে। তখন ছোট মেয়ে আলিশার বয়স মাত্র ৫ বছর। মা ও দিদিকে নীল সমুদ্রে স্কুবা ডাইভিং করতে যেতে দেখে আলিশারও ইচ্ছা হত। কিন্তু ইচ্ছা হলেও তো উপায় নেই। স্কুবা ডাইভিংয়ের জন্য নূন্যতম বয়স ১০ বছর। ফলে প্রথমবার স্কুবা ডাইভিং করার জন্য প্রায় ৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে আলিশাকে। তাই ১০ বছরের জন্মদিনে আলিশাকে প্রথমবার ডাইভিংয়ে নিয়ে গেলেন সুস্মিতা। সুস্মিতা আরও লিখলেন, "আমার মতোই মলদ্বীপেই ও প্রথমবার ডাইভিং শিখল।" মেয়ের তারিফ করে সুস্মিতা লিখলেন, "আমার দেখা সবচেয়ে সাহসী ১০ বছর বয়সী আলিশা।"

আরও পড়ুন-এবার সলমনের সঙ্গে দেখা করে গান গাইলেন রানু মণ্ডল

 
 
 
 

 
 
 
 
 
 
 
 
 

সাহসী তো বটেই! সুস্মিতাই জানালেন, প্রথম ডাইভে প্রায় ৪১ মিনিট জলে কাটিয়েছে আলিশা। প্রায় ২৯ ফিট গভীর পর্যন্ত নেমে যায় আলিশা। পুরো সময়টাই আলিশার হাত শক্ত করে ধরে রেখেছিলেন মা সুস্মিতা। আর হবে নাই বা কেন, ডাইভিং তো তাঁর কাছে নতুন কিছু নয়। বহু বছর ধরেই সুস্মিতা সুযোগ পেলেই ডাইভিংয়ের জন্য মলদ্বীপ ছুটে যান। ডাইভিংয়ে যাওয়ার আগে সুস্মিতার অভ্যস্ত্য হাতে ডাইভিংয়ের যন্ত্রপাতি ফিট করে নেওয়া থেকেই সে বিষয়টি স্পষ্ট। ডাইভিংয়ে যাওয়ার আগে মেয়েকে হ্যাপি বার্থ ডে গেয়ে শোনাতেও ভুললেন না সুস্মিতা। 

সব শেষে দুই ডাইভিং প্রশিক্ষককেও ধন্যবাদ জানাতে ভুললেন না সুস্মিতা। মেয়ের জন্মদিনকে এভাবেই স্মরণীয় করে রাখলেন সুস্মিতা।   

আরও পড়ুন-কিছু ভুলের ক্ষমা নেই, মা-বাবাও পরিত্যাগ করেছেন, পর্ন ছবিতে অভিনয় ছাড়ার পর বললেন মিয়া

.