International Mother Language Day: 'মাতৃভাষা দিবস আমার কাছে একইসঙ্গে শোকের ও গর্বের' লিখলেন রাফিয়াত রাশিদ মিথিলা
২০১০ সালে এই দিনকে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস'-র(International Mother Language Day) স্বীকৃতি দেয় রাষ্ট্রসংঘ
![International Mother Language Day: 'মাতৃভাষা দিবস আমার কাছে একইসঙ্গে শোকের ও গর্বের' লিখলেন রাফিয়াত রাশিদ মিথিলা International Mother Language Day: 'মাতৃভাষা দিবস আমার কাছে একইসঙ্গে শোকের ও গর্বের' লিখলেন রাফিয়াত রাশিদ মিথিলা](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/02/21/365653-bhasadibos.jpg)
রাফিয়াত রশিদ মিথিলা: ১৯৫২ সালে প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলার অধিকার পেয়েছি। সেই কারণে মাতৃভাষা দিবস আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, আমার ভাষা আমার অহংকার। এই ভাষা দিবস আমার অহংকার, আমার কাছে গর্বের একটা দিন। বাংলাদেশে এই দিনে সূর্যোদয় থেকেই প্রভাতফেরি শুরু হয়। এই দিন সবাই মিলে শহিদ মিনারে ফুল দিতে যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই শহিদ মিনার অবস্থিত। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, সেখানেই আমার পড়াশোনা। যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম, সেই ছাত্রজীবন থেকেই ভাষা দিবস আমার জীবনের একটা অংশ। তখন ভাষা দিবসের দিন শহিদ মিনারে যাবই। এই সময় ঢাকায় বইমেলা হয়, এই দিন অবশ্যই বইমেলায় যাব। সাদা কালো শাড়ি পরেন সকলে, আমিও পরতাম। এই দিন ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে শহিদ মিনারে যায় সবাই।
ভাষা দিবস একই সাথে অত্যন্ত শোকের দিন কারণ ১৯৫২ সালে এই দিন ভাষার জন্য শহিদ হয়েছেন আবুল বরকত, রফিক উদ্দীন আহমেদ, আব্দুল জব্বর, শফিয়ুর রহমান ও আব্দুস সালাম। অন্যদিকে একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের কাছে গর্বেরও সেকারণে আমরা বাংলাদেশে ভাষাদিবস উৎসবের আকারে উদযাপন করি।