পান, বরফি অ্যান্ড মোর...
জি সিনে অ্যাওয়ার্ডসের মঞ্চে যদি শেষ কথা হয় দর্শক, তাহলে কালার্স স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডসের শেষ কথা ছিল প্রতিভা। জনপ্রিয়তার নিরিখে নয়, প্রতিভার স্বীকৃতি দিতেই সেজেছিল উনিশতম অ্যানুয়াল কালার্স স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডসের স্টেজ। খান ক্লাবকে বলে বলে দশ গোল দিয়ে শেষ হাসি হাসলেন রণবীর কপুর ও ইরফান খান। তবে হারানো যায়নি লেডি খানকে। এই নিয়ে টানা চার বার সেরা অভিনেত্রীর শিরোপা পেলেন বিদ্যা বালন।
জি সিনে অ্যাওয়ার্ডসের মঞ্চে যদি শেষ কথা হয় দর্শক, তাহলে কালার্স স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডসের শেষ কথা ছিল প্রতিভা। জনপ্রিয়তার নিরিখে নয়, প্রতিভার স্বীকৃতি দিতেই সেজেছিল উনিশতম অ্যানুয়াল কালার্স স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডসের স্টেজ। খান ক্লাবকে বলে বলে দশ গোল দিয়ে শেষ হাসি হাসলেন রণবীর কপুর ও ইরফান খান। তবে হারানো যায়নি লেডি খানকে। এই নিয়ে টানা চার বার সেরা অভিনেত্রীর শিরোপা পেলেন বিদ্যা বালন।
পান সিং তোমার আর বরফি। ব্যবসার নিরিখে ব্লকবাস্টার নয় কোনওটাই। কিন্তু বছর শেষে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতলেন এরাই। পা, ইশকিয়াস, দ্য ডার্টি পিকচারের জন্য পরপর তিনবার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডস জেতা কাহানির বিদ্যা বাগচী জিতে নিলেন এবারের বাজিটাও। শুধুমাত্র অভিনয় নয়, পরিচালনার ক্ষেত্রেও সকলকে পিছনে ফেলে দিয়ে সেরা পরিচালকের পুরস্কার জিতে নিয়েছেন বরফি পরিচালক অনুরাগ বসু। বিশেষ সম্মানে ভূষিত হয়েছেন অমিতাভ বচ্চন। মরণত্তোর লাইফটাইম অ্যাতিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে যশ চোপড়াকে।
তবে স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডসের সবথেকে অভিনব উপহার ছিল নীতু ও রণবীর কপুরের একসঙ্গে পারফরম্যান্স। মা, ছেলের যুগলবন্দির বিষয় ছিল ট্রিবিউট টু বলিউড। মঞ্চ মাতিয়েছেন সোনাক্ষি সিনহা, রণবীর কপুর, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার খ্যাত বরুণ ধাওয়ান, আলিয়া ভাট, সিদ্ধার্থ মালহোত্রার মতো তরুন তুর্কীরাও। দর্শকের আসনে শাহরুখ খান, অমিতাভ বচ্চন, জয়া বচ্চন, প্রেম চোপড়া, জিনাত আমন, আব্বাস মস্তান, গুলজার, ক্যটরিনা কাইফের মতো বলিউডি বিগিজদের সঙ্গে ছিলেন পরিনীতি চোপড়া, সুধীর মিশ্র, আরবাজ খান, মালাইকা অরোরা খান, প্রভুদেবা, সুজয় ঘোষ, নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি, সানি লিওনরাও।
সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলেন সেরা নবাগত অভিনেতার পুরস্কার জয়ী অংশুমান খুরানা(ভিকি ডোনার)।