রণবীর কাপুরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবি প্রসঙ্গে অবশেষে মুখ খুললেন মাহিরা খান

বেশ কয়েকদিন আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক সিটিতে একটি হোটেলের বাইরে বলিউডের হ্যান্ডসাম হাঙ্ক রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্রকাশ্যে ধূমপান করতে দেখা গিয়েছিল ‘রইস’ নায়িকা মাহিরা খানকে। প্রকাশ্যে ধূমপান এবং ব্যাকলেস শর্ট ড্রেস পরার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ট্রোলড হতে হয়। নিন্দুকেরা তাঁর সঙ্গে টিনসেল টাউনের মোস্ট এলিজিব্যল ব্যাচেলার রণবীর কাপুরের ছবি নিয়ে নানারকম অশ্লীল মন্তব্যও করতে থাকে। এখানেই থেমে থাকেনি সমালোচনা। এমনও বলা হয় যে, দুই অভিনেতার মধ্যে ঘনিষ্ঠ কোনও সম্পর্ক রয়েছে। তবে এই প্রসঙ্গে এতদিন কোনও উচ্চবাচ্য করেননি মাহিরা খান। বরং তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিল বলিউড এবং পাকিস্তানের চলচ্চিত্র জগত্‌। অবশেষে এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী।

Updated By: Nov 27, 2017, 04:31 PM IST
রণবীর কাপুরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবি প্রসঙ্গে অবশেষে মুখ খুললেন মাহিরা খান

নিজস্ব প্রতিবেদন: বেশ কয়েকদিন আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক সিটিতে একটি হোটেলের বাইরে বলিউডের হ্যান্ডসাম হাঙ্ক রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্রকাশ্যে ধূমপান করতে দেখা গিয়েছিল ‘রইস’ নায়িকা মাহিরা খানকে। প্রকাশ্যে ধূমপান এবং ব্যাকলেস শর্ট ড্রেস পরার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ট্রোলড হতে হয়। নিন্দুকেরা তাঁর সঙ্গে টিনসেল টাউনের মোস্ট এলিজিব্যল ব্যাচেলার রণবীর কাপুরের ছবি নিয়ে নানারকম অশ্লীল মন্তব্যও করতে থাকে। এখানেই থেমে থাকেনি সমালোচনা। এমনও বলা হয় যে, দুই অভিনেতার মধ্যে ঘনিষ্ঠ কোনও সম্পর্ক রয়েছে। তবে এই প্রসঙ্গে এতদিন কোনও উচ্চবাচ্য করেননি মাহিরা খান। বরং তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিল বলিউড এবং পাকিস্তানের চলচ্চিত্র জগত্‌। অবশেষে এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী।

আরও পড়ুন : ক্যাটরিনার সঙ্গে কাজ করতে চান না শাহিদ কাপুর? জানুন সত্যিটা

সিটি টাইমস-কে দেওয়া সাক্ষাত্‌কার রণবীর কাপুরের সঙ্গে ছবি প্রসঙ্গে মাহিরা বলেন, ‘প্রথম দিকে এটা নিয়ে চুপ করেছিলাম। কিন্তু গোটা বিতর্কটা নিয়ে মোটেই আমার হাসি পায়নি। এটা খুবই ব্যক্তিগত বিষয়। আমাদের নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ট্রোল হয়েছিল, তার জবাব দিতে হচ্ছে কারণ, আমাদের দর্শকদের সামনে আসতে হয়। কেউ হেনস্থার শিকার হলেই ঘটনাটা যেন জাতীয় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এটা মোটেই ভাল প্রবণতা নয়। তাই আমার মনে হয়েছে, এবার সমালোচকদের জবাব দেওয়া প্রয়োজন।’

মাহিরা আরও বলেন, ‘যখন ঝড় ওঠে অথবা কোনও প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে আমরা পড়ি, তখনই আমরা আমাদের শক্তি বুঝতে পারি। আমাদের তখন লড়াই করতে হয়। এর মানে এই নয় যে, আমরা সেই সব প্রতিকূলতার থেকে বেশ শক্তিশালী। এটা শুধুমাত্র সেই সমস্ত প্রতিকূলতা থেকে বেরিয়ে আসার প্রচেষ্টা মাত্র। আর যখন আপনি সেই প্রতিকূলতা থেকে বেরিয়ে আসবেন, নিজেকে তখন আরও বেশি শক্তিশালী মনে হবে। মনের জোর বাড়বে। সামলোচনা অবশ্যই প্রয়োজনীয়। কিন্তু কোথাও গিয়ে তার একটা সীমা থাকা প্রয়োজন।’

আরও পড়ুন : ক্যাটরিনা কাইফকে এত ‘হট’ লুকে আগে কখনও দেখেননি

.