কিং খান ও কলকাতা
পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তন বদলে দিয়েছে তাঁরও জীবন। আগে যে শহরে এসে সবার মতোই ভাঙা ভাঙা উচ্চারণে শুধু "আমি তোমাকে ভালবাসি" বলতেন, তা আজ তাঁর জীবনের অঙ্গ। এখন আর তিনি শুধুমাত্র কলকাতা নাইট রাইডার্সের মালিক নন। এরাজ্যের মুখও বটে। পশ্চিমবঙ্গের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর তিনি। জীবনের এইসময়কেই এখন আত্মজীবনীতে লিপিবদ্ধ করছেন শাহরুখ।
পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তন বদলে দিয়েছে তাঁরও জীবন। আগে যে শহরে এসে সবার মতোই ভাঙা ভাঙা উচ্চারণে শুধু "আমি তোমাকে ভালবাসি" বলতেন, তা আজ তাঁর জীবনের অঙ্গ। এখন আর তিনি শুধুমাত্র কলকাতা নাইট রাইডার্সের মালিক নন। এরাজ্যের মুখও বটে। পশ্চিমবঙ্গের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর তিনি। জীবনের এইসময়কেই এখন আত্মজীবনীতে লিপিবদ্ধ করছেন শাহরুখ।
কলকাতাকে বরাবরই নিজের দ্বিতীয় বাড়ি বলে এসেছেন কিং খান। এশহরও তাঁকে আদর করে কাছে টেনে নিয়েছে। বিগত এক বছরে রাজ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়েছেন, রা-ওয়ানের প্রোমোশনে এসে মহাকরণে দাঁড়িয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন, পরপর দুবার কলকাতা চলচ্চিত্র উত্সবের উদ্বোধন করেছেন, আইপিএল জেতার পর কেকেআরের সম্বর্ধনায় ইডেনে মুখ্যমন্ত্রীর কপালে এঁকেছেন স্নেহচুম্বন-সবমিলিয়ে এই একবছরে তাঁর জীবনের বড়সড় অংশ জুড়ে রয়েছে কলকাতা। কলকাতায় `জব তক হ্যায় জান` ছবির প্রোমোশনে এসে শাহরুখ বললেন, আমি এখনও আত্মজীবনী লিখছি। তবে কলকাতা চ্যাপটারের কথা এখনও লেখা হয়নি আমার। কলকাতার সঙ্গে আমার দারুণ সব স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। আমি আত্মজীবনী থেকে কিচ্ছু বাদ দিতে চাই না।
১৯৮৮ সালে টিভি সিরিয়ালে অভিনয় থেকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মালিকানা। নিজের জীবনের ২০ বছরের বেশি সময়ের কথা তিনি লিখছেন আত্মজীবনীতে। নাম `টোয়েন্টি ইয়ার্স ইন আ ডিকেড`।