ফিল্মফেয়ারেই সিদ্ধার্থকে প্রথম দেখি
প্রতি বছরই বলিউডে মুক্তি পায় প্রায় শ`দুয়েক ছবি। নিয়মমাফিক বসে ফিল্মফেয়ারের আসরও। মনোনয়ন, পুরস্কার সবকিছুর মাঝেই প্রতি বছরই কিছু বিশেষ অনুভূতিও প্রাপ্তি হয় তারকাদের। প্রতিবছরই কারও না কারও প্রথম বছর, আবার কেউ এই মঞ্চ থেকেই খুঁজে পান নিজের মনের মানুষকে। ফিল্মফেয়ারের সেইসব অনুভূতিই ভাগ করে নিলেন তারকারা।
প্রতি বছরই বলিউডে মুক্তি পায় প্রায় শ`দুয়েক ছবি। নিয়মমাফিক বসে ফিল্মফেয়ারের আসরও। মনোনয়ন, পুরস্কার সবকিছুর মাঝেই প্রতি বছরই কিছু বিশেষ অনুভূতিও প্রাপ্তি হয় তারকাদের। প্রতিবছরই কারও না কারও প্রথম বছর, আবার কেউ এই মঞ্চ থেকেই খুঁজে পান নিজের মনের মানুষকে। ফিল্মফেয়ারের সেইসব অনুভূতিই ভাগ করে নিলেন তারকারা।
ইয়ামি গৌতম: এটা আমার ফিল্মফেয়ারে প্রথম বছর। বাড়িতে বসে টিভিতে ফিল্মফেয়ার দেখা আর এখানে মঞ্চে উপস্থিত থাকা একেবারে ভিন্ন অভিজ্ঞতা।
বিদ্যা বালন: প্রথম বছর আমি আমার স্বামীর সঙ্গে ফিল্মফেয়ারে এলাম। কয়েক বছর আগে ফিল্মফেয়ারের ব্যাকস্টেজেই সিদ্ধার্থের সঙ্গে প্রথমবার দেখা হয়েছিল আমার। তাই আমার কাছে ফিল্মফেয়ার একটা নস্টালজিয়া।
অর্জুন কপুর: আমার ফিল্মফেয়ারের সবথেকে ভাল স্মৃতি ছিল মায়ের সঙ্গে একসঙ্গে বসে দেখা। কিন্তু আজ আমি আমার হটেস্ট ডেট, আমার বোনের সঙ্গে রেড কার্পেটে হাঁটলাম।
পামেলা চোপড়া(যশ চোপড়ার স্ত্রী): যশজি পকেটে মাত্র ২০০ টাকা, স্বপ্ন ও মায়ের আশীর্বাদ নিয়ে মুম্বই এসেছিলেন। আমার জীবনে দেখা সবথেকে বিনয়ী মানুষ ছিলেন যশ। উনি কখনই জানতেন না যে উনি যশ চোপড়া-এটাই ওর সবথেকে বড় গুণ। তিনটে জিনিস উনি ভালবাসতেন-ছবি, খাবার ও পরিবার-ঠিক এই পর্যায়ক্রমেই।
মনোজ বাজপায়ী-যারা মনোনয়ন পায় তারা সকলেই বিজয়ী।
মাধুরী দীক্ষিত-আমার কাছে ৬টি ফিল্মফেয়ার ট্রফি রয়েছে।
প্রীতম(সুরকার)-আমি আর.ডি বর্মনের মিউজিক শুনে বড় হয়েছি। উনি আমাকে ভীষণ ভাবে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। আজও ওনার মিউজিক শুনলে আমি নস্টালজিক হয়ে পড়ি। দুটো পুরস্কার জিতে আমি সত্যিই খুশি। আমি দুটো ট্রফি প্রত্যাশা করিনি।
পরিনীতি চোপড়া-আমি চাই বরফি সবকটা পুরস্কার জিতুক। রণবীর সেরা অভিনেতা। অনুরাগ সেরা পরিচালক।