'১২ বছর বয়সেই আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলাম', কেন এমনটা লিখলেন আলিয়ার দিদি?

 বয়স তখন মাত্র ১২।  তখনই গভীর মানসিক অবসাদ তাঁকে চেপে বসেছিল। আর এই অবসাদ এতটাই ভয়ানক ছিল যে বহুবার আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি ভগ ম্যাগাজিনে অবসাদ নিয়ে এমনই একটি লম্বা লেখা লিখেছেন আলিয়া ভাটের দিদি তথা মহেশ ভাট ও সোনা রাজদানের বড় মেয়ে শাহিন ভাট। 

Updated By: Jun 15, 2018, 06:47 PM IST
'১২ বছর বয়সেই আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলাম', কেন এমনটা লিখলেন আলিয়ার দিদি?

নিজস্ব প্রতিবেদন: বয়স তখন মাত্র ১২।  তখনই গভীর মানসিক অবসাদ তাঁকে চেপে বসেছিল। আর এই অবসাদ এতটাই ভয়ানক ছিল যে বহুবার আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি ভগ ম্যাগাজিনে অবসাদ নিয়ে এমনই একটি লম্বা লেখা লিখেছেন আলিয়া ভাটের দিদি তথা মহেশ ভাট ও সোনা রাজদানের বড় মেয়ে শাহিন ভাট। 

শাহিন ভগ ম্যাগাজিনে লিখেছেন, '' আমি ১২ বছর বয়স থেকে গভীর অবসাদের মধ্যে ছিলাম। বহুবার আত্মহত্যা করতেও গেছি। ঘরের মধ্যেই মনে হত যেন বাঘের মত কিছু একটা আমায় গ্রাস করতে আসত। মনে হত ভয়ানক, অন্ধকারযুক্ত কোনও একটা ভবিষ্যৎ যেন আমার জন্য অপেক্ষা করা আছে। আমি সেই অন্ধকার ভবিষ্যৎ থেকেই পালিয়ে বাঁচতে চাইতাম। ''

আরও পড়ুন-ইচ্ছে হলেই বিয়ে করব, কারও কথা শুনব না, স্পষ্ট জানালেন আলিয়া

শাহিন জানিয়েছেন তিনি একবছর আগে সোশ্যাল সাইটেও তাঁর জীবনের ডিপ্রেশন কাটানো নিয়ে একটা লম্বা পোস্ট লিখেছেন। 

 

I've lived with depression on and off since I was about 13 years old. This is not a revelation or a confession. Those who know me know this about me. It's not something I take any pains to hide, I'm not ashamed of it or particularly troubled by it. It's just a part of who I am. I have days where I feel good and then I have days where I don't. One minute everything's fine and the next it's like someone turned the light off inside my head. I go quiet and it's difficult to get out of bed. Like it always does the world around me loses focus and I struggle to make sense of it. Sometimes these bouts last an hour - sometimes they last days. Today, I'm on day 4. I say I live with depression rather than I struggle with it because for me (and I speak only for myself here) I don't see why it has to be a struggle. I once read an idea by an American essayist called Richard Mitchell which stayed with me; it's now become how I try to approach the dips in my week or month. The idea is this: To be sick, or to suffer, is inevitable. But to become bitter and vindictive in sickness and suffering and to surrender to irrationality, supposing yourself the innocent and virtuous victim of the evils intentions of the world, is not inevitable. The appropriate answer to the question - Why me? is the other question - Why not me? *** Why am I writing about this? Well, I spend a fair amount of time on social media during the course of my day and today I found myself looking for something to post because it's been a few days since I've posted anything. I couldn't find anything so I figured I'd just talk about this - how I'm doing, instead of what I'm doing. It's as simple as that, and we could all stand to do a little more of it. P.S. That picture just seemed to work in this context.

A post shared by Shaheen Bhatt (@shaheenb) on

শুধু তাই নয়, অবসাদ নিয়ে নিজের লেখায় সেলিব্রিটি সেফ অ্যান্থনি বারডেন ও ফ্যাশান ডিজাইনার কেট স্পেডের মৃত্যুর প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন শাহিন ভাট। ভগ ম্যাগাজিনে শাহিনের লেখা ওই আর্টিক্যালের হেডলাইন ছিল '' It could have been me'' অর্থাৎ এই জায়গায় আমিও থাকতে পারতাম। শাহিন লিখেছেন ''বারডেনের মুত্যু খবর যেদিন শুনেছিলাম সেদিন কেঁদে ফেলেছিলাম। এটা ভেবে কষ্ট হয়েছিল ডিপ্রেশনের কাছে কেউ হেরে গেছে, মনে হয়েছিল ওই জায়গায় হয়ত আমিও থাকতে পারতাম।''

আরও পড়ুন- জীবনের প্রথম ইদ,হাতে শোয়েব ইব্রাহিমের নামের মেহেন্দি করলেন দীপিকা

এদিকে দিদি শাহিনের এই আর্টিক্যলটি সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করেছেন খোদ আলিয়া ভাট। কোনওরকম অস্বস্তি না রেখে নিজের অবসাদ নিয়ে লেখার জন্য দিদি শাহিনের প্রশংসা করেছেন আলিয়া। মেয়ে শাহিনের লেখাটি শেয়ার করেছেন বাবা মহেশ ভাটও।

প্রসঙ্গত অভিনেত্রী দীপিকা পড়ুকোনও গত ২০১৫ সালে নিজের অবসাদ নিয়ে সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করা একটি পোস্টে অ্যান্থনি বারডেন ও কেট স্পেডের প্রসঙ্গ টেনেছিলেন।

আরও পড়ুন-মৌনির ঠোঁটে সঞ্জিদার চুমু, ভাইরাল ভিডিও...

.