তৈমুরের পাশে অচেনা কেউ, তারপর যা হল ভাবতেও পারবেন না...
ন্যানির কোলেই ছিল তৈমুর
নিজস্ব প্রতিবেদন : ন্যানির সঙ্গে প্লে স্কুলে যাচ্ছিল। ন্যানির কোল থেকে পাপারাত্জিকে দেখে হাসতেও শুরু করে ছোট্ট নবাব। আর তার নাম ধরে যখন ডাকা শুরু হয়, সেই সময় তো খিলখিল করে হেসে ওঠে করিনা-পুত্র তৈমুর। পাপারাত্জি আর তৈমুরের ডাকাডাকির মধ্যে আচমকা কি হল জানেন?
আরও পড়ুন : কোনও ঘোরাঘুরি নয়, মা-কে নিয়ে দেশ ছাড়লেন সলমন খান
সম্প্রতি তৈমুরকে নিয়ে যখন প্লে স্কুলে যাওয়া হয়, তখন ক্যামেরার ফ্ল্যাশ ঝলসে উঠতে শুরু করে তাকে দেখে। পাপারাত্জিকে সামনে পেয়ে, হেসে ওঠে তৈমুরও। পাশাপাশি তার নাম ধরে ডাকতেই এদিক ওদিক তাকাতে শুরু করে তৈমুর আলি খান। কিন্তু এসবের মধ্যে আচমকাই তৈমুরের সঙ্গে ছবি তুলতে চেয়ে তার পাশে একজন হাজির হন। তৈমুরের সঙ্গে নিজস্বী তলার আশায় ওই ব্যক্তি একদম তৈমুরের কাছে চলে যান। বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে তৈমুরকে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান তার ন্যানি। শুধু তাই নয়, অচেনা ব্যক্তিকে দেখে মুখ ঘুরিয়ে নেয় তৈমুর নিজেও।
দেখুন সেই ছবি..
আরও পড়ুন : ইব্রাহিম, তৈমুর যেন পুরো বিপরীত, সইফের প্রথম পক্ষের ছেলে এবার কী করলেন দেখুন
ওই ঘটনার পর পরই গাড়ি থেকে নামতে দেখা যায় সোহা আলি খান-কেও। মেয়ে ইনায়াকে কোলে নিয়ে সোহা যখন গাড়ি থেকে নামেন, সেই সময় ছোট্ট নবাবও একভাবে বোনের দিকে তাকিয়ে থাকে।
আরও পড়ুন : পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি আতিফের গলায় ভারতীয় গান ডেকে আনল 'সর্বনাশ'!
এদিকে তৈমুরকে যাতে সব সময় ক্যামেরা তাক করে না থাকে, তার জন্য সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের কাছে অবেদন করে করিনা কাপুর খান। তিনি বলেন, তৈমুরকে তারা আর পাঁচজন সাধারণ শিশুর মতই বড় করে তুলতে চান তাঁরা। পাশাপাশি তৈমুর ছোট থেকেই সেলিব্রিটি, এই মুহূর্তে এটা বুঝতে পারা তৈমুরেরও উচিত নয় বলে মন্তব্য করেন করিনা। তবে ছোট্ট নবাবকে দেখলে ক্যামেরার ফ্ল্যাশ যে অনবরত পড়তে শুরু করে, তা বোঝার চেষ্টা করে তৈমুর। আর সেই কারণেই এক দৃষ্টিতে তৈমুর ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে থাকে বলেও জানান করিনা।
আরও পড়ুন : ঐশ্বর্যর মোহ কাটাতে পারেননি এখনও! এ কী বললেন সলমন...
সম্প্রতি বাবা-মায়ের সঙ্গে লন্ডনে বেড়াতে যায় তৈমুর। আর সেখানে সইফ-করিনার সঙ্গে তৈমুরকে দেখে, বেশ কয়েকজন এগিয়ে আসেন এবং ছবি তোলার চেষ্টা করেন। যা একেবারেই না-পসন্দ সইফের। লন্ডনের রাস্তায় যাতে কোনওভাবেই তাঁদের ছবি তোলা না হয়, সেই কথা বলতে শুরু করেন সইফ। পাশাপাশি, বেড়াতে এসেছেন তাঁরা। তাইএবার অন্তত তাঁদের কিছুটা ব্যক্তিগত সময় কাটাতে দেওয়া হোক বলেও আশা প্রকাশ করেন সইফ আলি খান। যদিও, ভক্তদের দেখে লন্ডনের রাস্তায় কোনও মন্তব্যই করতে দেখা যায়নি বেবো বেগমকে।