ভোটের বাহন...
এবারের পঞ্চায়েত ভোটে নতুনত্বের ঘনঘটা। ঘোর বর্ষায় পঞ্চায়েত ভোট এই প্রথম। দক্ষিণবঙ্গে ভোটের বাহন নৌকা, স্পিড বোট। উত্তরবঙ্গে ভরসা হাতি। ডুয়ার্সের নদী, নালা পেরিয়ে হাতির পিঠেই ভোট কেন্দ্রে পৌঁছতে পারেন ভোটকর্মীরা।
এবারের পঞ্চায়েত ভোটে নতুনত্বের ঘনঘটা। ঘোর বর্ষায় পঞ্চায়েত ভোট এই প্রথম। দক্ষিণবঙ্গে ভোটের বাহন নৌকা, স্পিড বোট। উত্তরবঙ্গে ভরসা হাতি। ডুয়ার্সের নদী, নালা পেরিয়ে হাতির পিঠেই ভোট কেন্দ্রে পৌঁছতে পারেন ভোটকর্মীরা।
এতদিন রাজ্য সরকারকে নিয়ে মাথা ব্যাথা ছিল কমিশনের। সেই পাঠ চুকতে না চুকতেই বর্ষা নিয়ে ফের কপালে ভাঁজ কমিশনের। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী শেষ দফার ভোট পঁচিশে জুলাই। আর সেইসময়ই ঘোর বর্ষা উত্তরবঙ্গে। ইতিমধ্যেই আলিপুর আবহাওয়া দফতরের কাছে গত পাঁচ বছরের বর্ষার রিপোর্ট চেয়েছে কমিশন। জেলায় জেলায় স্পিট বোর্ট ও নৌকার বন্দোবস্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলাশাসকদের। কিন্তু এতেই শান্তি নেই। ঘোর বর্ষায় কমিশনের পিঠ বাঁচাতে এবার হাতির পিঠেই সওয়ার হবেন ভোটকর্মীরা।
উত্তরবঙ্গে বিভিন্ন ছোট নদি ও ঝোড়া পেরিয়ে বুথে পৌঁছতে হয় ভোটকর্মীদের। তাই ভোটকর্মীদের ভরসা হাতি মেরে সাথিই.....
জলপাইগুড়ির জেলাশাসকের এমনই অভিনব প্রস্তাত নিয়ে ভাবনা চিন্তা চলছে কমিশন দফতরে। যদিও লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে হাতির পিঠে সওয়ার হতে দেখা গিয়েছিল ভোটকর্মীদের। পঞ্চায়েত ভোটের টানটান উত্তেজনার মধ্যেও কোনও কোনও ভোটকর্মী হয়ত একটু সুযোগ পাবেন এলিফেন্ট রাইডের।