মালদায় গুণ্ডামি করে গ্রেফতার ২ তৃণমূল সমর্থক

মালদায় সরকারি অফিসে ঢুকে গুণ্ডামি চালানোর অভিযোগে দুই তৃণমূল  সমর্থককে গ্রেফতার করল পুলিস । মূল অভিযুক্ত তৃণমূল যুব নেতা বিশ্বজিত্‍ রায় এখনও পর্যন্ত ধরা পরেনি। গতকাল মালদায় সরকারি অফিসে ঢুকে গুণ্ডামি চালায় তৃণমূল বাহিনী। বিদ্যুত্‍ দফতরের এক অফিসারকে  রীতিমতো কলার ধরে চড় কষান তৃণমূলের  ওই যুব  নেতা!   চব্বিশ ঘণ্টায় এ খবর দেখানোর পর  ওই যুব নেতাকে  ছ বছরের জন্য বহিষ্কার করে তৃণমূল।  ঘন ঘন লোড শেডিংএর প্রতিবাদে  শুক্রবার  মালদহের বিদ্যুত্ দফতরে বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল তৃণমূল যুব কংগ্রেসের।  তৃণমূলের যুব নেতা বিশ্বজিত্ রায় চড় কষিয়ে দেন ভারপ্রাপ্ত ডিভিশনাল ম্যানেজার অনির্বাণ সাহাকে।

Updated By: Dec 6, 2014, 12:12 PM IST
মালদায় গুণ্ডামি করে গ্রেফতার ২ তৃণমূল সমর্থক

মালদা: মালদায় সরকারি অফিসে ঢুকে গুণ্ডামি চালানোর অভিযোগে দুই তৃণমূল  সমর্থককে গ্রেফতার করল পুলিস । মূল অভিযুক্ত তৃণমূল যুব নেতা বিশ্বজিত্‍ রায় এখনও পর্যন্ত ধরা পরেনি। গতকাল মালদায় সরকারি অফিসে ঢুকে গুণ্ডামি চালায় তৃণমূল বাহিনী। বিদ্যুত্‍ দফতরের এক অফিসারকে  রীতিমতো কলার ধরে চড় কষান তৃণমূলের  ওই যুব  নেতা!   চব্বিশ ঘণ্টায় এ খবর দেখানোর পর  ওই যুব নেতাকে  ছ বছরের জন্য বহিষ্কার করে তৃণমূল।  ঘন ঘন লোড শেডিংএর প্রতিবাদে  শুক্রবার  মালদহের বিদ্যুত্ দফতরে বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল তৃণমূল যুব কংগ্রেসের।  তৃণমূলের যুব নেতা বিশ্বজিত্ রায় চড় কষিয়ে দেন ভারপ্রাপ্ত ডিভিশনাল ম্যানেজার অনির্বাণ সাহাকে।

বিদ্যুৎ দফতরের আফিসারকে চড় কষালেন তৃণমূল যুব নেতা! দল থেকে বহিষ্কার ৬ বছরের জন্য

মালদায় সরকারি অফিসে ঢুকে গুণ্ডামি চালায় তৃণমূল বাহিনী। বিদ্যুত্‍ দফতরের এক অফিসারকে  রীতিমতো কলার ধরে চড় কষান তৃণমূলের যুব  নেতা!  সব সহ্য করেও চুপ ছিলেন সরকারি অফিসার। শাসকদলের নেতার বিরুদ্ধে পুলিসে অভিযোগও জানান নি তিনি। চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জেরে অভিযুক্ত ওই যুব নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে ছ বছরের জন্য। জানিয়েছেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

ঘন ঘন লোড শেডিং হচ্ছে! ব্যবস্থা নিচ্ছে না বিদ্যুত্ দফতর। প্রতিবাদে শুক্রবার  মালদহের বিদ্যুত্ দফতরে বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল তৃণমূল যুব কংগ্রেসের। মমতা বলেছেন, দল নেত্রীর নির্দেশ!  ফলে বিক্ষোভের শুরু থেকে মারমুখি  ছিলেন তৃণমূলের যুব নেতারা।  শেষ পর্যন্ত  তৃণমূলের যুব নেতা বিশ্বজিত্ রায় চড় কষিয়ে দেন ভারপ্রাপ্ত ডিভিশনাল ম্যানেজার অনির্বাণ সাহাকে।

বেচারা সরকারি আধিকারিক আর কিই বা করতেন! বিশ্বজিত্ রায় একে তো জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি, তার উপরে মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরীর  কাছের মানুষ।  জলে থেকে কুমিরের সঙ্গে বিবাদ করা যে মোটেই যুক্তি সঙ্গত নয় তা ভালই জানতেন এই অফিসার।  তবে চব্বিশ ঘণ্টায় এই খবর সম্প্রচার হওয়ার পর বিশ্বজিত রায়কে ছ বছরের জন্য দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। জানিয়েছেন তৃণমূলের মহাসচিব তথা শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

 

.