মালবাজারে হনুমানের আক্রমনে গুরুতর আহত ১১ জন শ্রমিক
মালবাজারে হনুমানের আক্রমনে গুরুতর আহত হলেন ১১ জন শ্রমিক। সকালে মালবাজারের পাথরঝোড়া চা বাগানের ফ্যাক্টারির কাছে হামলা চালায় হনুমানটি। আহত হন ৭ জন কর্মী। ভাঙচুর চালায় বাগানের বেশ কয়েকটি গাড়িতে। বাগানে তাণ্ডব চালানোর পর চা বাগানের গুদাম লাইনে হামলা চালায় হনুমানটি। আহত শ্রমিকদের ওদলাবাড়ি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: মালবাজারে হনুমানের আক্রমনে গুরুতর আহত হলেন ১১ জন শ্রমিক। সকালে মালবাজারের পাথরঝোড়া চা বাগানের ফ্যাক্টারির কাছে হামলা চালায় হনুমানটি। আহত হন ৭ জন কর্মী। ভাঙচুর চালায় বাগানের বেশ কয়েকটি গাড়িতে। বাগানে তাণ্ডব চালানোর পর চা বাগানের গুদাম লাইনে হামলা চালায় হনুমানটি। আহত শ্রমিকদের ওদলাবাড়ি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন ব্যাঙ্ক থেকে গায়েব কন্যাশ্রী প্রকল্পের ২৫ হাজার টাকা!
কিষ্কিন্ধা বাহিনীর আর কেউ যায়নি। একা অঙ্গদ। তাতেই সোনার লঙ্কা থরহরি কম্পমান। তারপর হনুমানের কাহিনী, সে তো আর ফুরাবার নয়। কিন্তু তখন তো ছিল রামায়নের যুগ। এখনও যে এত দাপট, বুঝল মালবাজারের পাথরঝোড়া চা বাগানের শ্রমিকরা। গোটা এলাকা জুড়ে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন ইনি। কখনও এখানে কখনও ওখানে। ওনার সঙ্গে ছুটেছে গ্রামও। বিরক্ত হয়ে তেড়ে গেছে। আর তাতেই বিপত্তি। হনুমানের আক্রমনে গুরুতর আহত হয়েছেন ১১ জন চা শ্রমিক। চা বাগানের ফ্যাক্টারি এলাকা, গুদাম লাইন সর্বত্র বিরাজমান ইনি। এনার ভয়ে ঘর থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। তাতে কী হনুমান হামলা চালিয়েছে বাড়িতেও। রীতিমত ভাঙচুর।
তবে হনুমানের নামে খালি বদনাম এমনটা কিন্তু নয়। ইনি বলছেন হনুমানের কাছে হাত জোড় করতেই হনুমান নাকি কোনও ভাঙচুর না করেই সরে গেছে। হনুমানটিকে ধরতে বাগানে এসেছে বনদফতরের কর্মীরা। আহতদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে ওদলাবাড়ি হাসপাতালে।