গরমকে উপেক্ষা করেই হাজারো পুণ্যার্থী হাজির তারকেশ্বরে
চাঁদিফাটা গরমে টেকা দায়। নাজেহাল অবস্থা। বাড়ির বাইরে বেরোতে ভাবতে হচ্ছে দশবার। কিন্তু বাঙালির বছর শেষের ক'দিন ফেস্টিভ্যাল মুড এড়ানোর উপায় আছে নাকি? নববর্ষের আগে একের পর এক উত্সব। নীলষষ্ঠী থেকে চৈত্র সংক্রান্তি, গাজন-চড়ক। লিস্ট বেশ লম্বা। মহাদেব-পার্বতীর বিয়ের দিনটিই ভক্তদের কাছে , নীলষষ্ঠী। রেকর্ড ব্রেকিং গরমে এমনিতে পথে বের হতে নারাজ আম জনতা। কিন্তু উত্সবে পথে না বেরিয়ে চলে!
ওয়েব ডেস্ক: চাঁদিফাটা গরমে টেকা দায়। নাজেহাল অবস্থা। বাড়ির বাইরে বেরোতে ভাবতে হচ্ছে দশবার। কিন্তু বাঙালির বছর শেষের ক'দিন ফেস্টিভ্যাল মুড এড়ানোর উপায় আছে নাকি? নববর্ষের আগে একের পর এক উত্সব। নীলষষ্ঠী থেকে চৈত্র সংক্রান্তি, গাজন-চড়ক। লিস্ট বেশ লম্বা। মহাদেব-পার্বতীর বিয়ের দিনটিই ভক্তদের কাছে , নীলষষ্ঠী। রেকর্ড ব্রেকিং গরমে এমনিতে পথে বের হতে নারাজ আম জনতা। কিন্তু উত্সবে পথে না বেরিয়ে চলে!
গরমকে উপেক্ষা করেই তাই হাজারো পুণ্যার্থী হাজির তারকেশ্বরে। মন্দিরে শিবের মাথায় জল ঠেলে চলল প্রিয়জনদের জন্য মঙ্গল-কামনা।
সারাদিন ধরে শিবের বিশেষ পুজো। সন্ধেবেলা নন্দী-ভৃঙ্গীকে সাজিয়ে আলো-আতসবাজির রোশনাইয়ে শোভাযাত্রা আসে মন্দিরে। রাতভর শিবের বিয়ের অনুষ্ঠান । নীলষষ্ঠীতে মন্দিরে বন্ধ ভোগ রান্না। মন্দির জুড়ে শুধুই উত্সবের আমেজ।
নীলের পুজো উপলক্ষ্যে লক্ষ লক্ষ ভক্তের ভিড় হয় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার আমতলা-জয়রামপুরের মন্দিরেও। নীলের বাতি জ্বালিয়ে চলে প্রার্থনা। এই উপলক্ষ্যে বিশাল মেলাও বসে এলাকায়।