সরকারি ঘোষণাই সার, দু একটা জায়গা ছাড়া রাজ্যের কোথাও সরকারি স্তরে আলু কেনা শুরু হল না
সরকারি ঘোষণাই সার। পশ্চিম মেদিনীপুরের কয়েকটি জায়গা ছাড়া আজও রাজ্যের কোথাও সরকারি স্তরে আলু কেনা শুরু হল না। হুগলি জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, আগামিকাল থেকে সমবায়গুলি আলু কেনা শুরু করবে। মঙ্গলবারও আলু কেনা শুরু হয়নি বর্ধমানে। জেলার অধিকাংশ হিমঘর ভর্তি। ফলে এখনও বহু চাষির মাঠের আলু মাঠেই পড়ে রয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক:সরকারি ঘোষণাই সার। পশ্চিম মেদিনীপুরের কয়েকটি জায়গা ছাড়া আজও রাজ্যের কোথাও সরকারি স্তরে আলু কেনা শুরু হল না। হুগলি জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, আগামিকাল থেকে সমবায়গুলি আলু কেনা শুরু করবে। মঙ্গলবারও আলু কেনা শুরু হয়নি বর্ধমানে। জেলার অধিকাংশ হিমঘর ভর্তি। ফলে এখনও বহু চাষির মাঠের আলু মাঠেই পড়ে রয়েছে।
একই ছবি বাঁকুড়াতেও। আলু সঙ্কট কাটাতে জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেন জেলা সভাধিপতি। ঠিক হয়েছে পাঁচ টাকা কেজি দরে প্রতি চাষির থেকে কুড়ি বস্তা আলু কেনা হবে।
হুগলি প্রশাসন জানিয়েছে, বুধবার থেকে সরকারি ভাবে আলু কেনা হবে। সাড়ে পাঁচ টাকা কেজি দরে মোট ৫০ হাজার মেট্রিক টন আলু কেনা হবে। সেই আলু জেলার বিভিন্ন স্কুল এবং আইসিডিএস প্রকল্পের আওতায় থাকা সংস্থাকে দেওয়া হবে।
সাড়ে পাঁচ টাকা কেজি দরে চাষিদের থেকে আলু কিনবে জলপাইগুড়ি প্রশাসন। মঙ্গলবার জেলাশাসকের দফতরে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়।
তবে সোমবারের পর মঙ্গলবারেও শালবনিসহ পশ্চিম মেদিনীপুরে বিচ্ছিন্ন ভাবে চাষিদের থেকে আলু কিনেছে জেলা প্রশাসন।