বর্ষবরণে মাতল সারা রাজ্য
বছরের শেষ দিনে কেউ গেছেন দীঘা। কেউ বা আবার চড়ুইভাতি করেছেন নদীর পাড়ে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে জেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে আজ ঢল নেমেছিল মানুষের। বর্যবরণ উদযাপনের প্রস্তুতিতে কার্পণ্য নেই। শনিবার তাই তিল ধারণের জায়গা ছিল না দীঘা-শঙ্করপুর-মন্দারমণিতে।
ছরের শেষ দিনে কেউ গেছেন দীঘা। কেউ বা আবার চড়ুইভাতি করেছেন নদীর পাড়ে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে জেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে আজ ঢল নেমেছিল মানুষের। বর্যবরণ উদযাপনের প্রস্তুতিতে কার্পণ্য নেই। শনিবার তাই তিল ধারণের জায়গা ছিল না দীঘা-শঙ্করপুর-মন্দারমণিতে।
ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের পিকনিক গার্ডেন, বনবাংলো থেকে শুরু করে ছোটোবড় পার্ক। চড়ুইভাতির আয়োজন বিভিন্ন জায়গায়।
শেষের পাতে মিষ্টির মতো, দুহাজার এগারোকে মিষ্টিমুখে বিদায় জানালেন মেদিনীপুর শহরের মানুষ। উদ্যোগী কয়েকজন যুবক আয়োজন করেছেন পিঠে মেলার। সেখানেই খাদ্য রসিকেরা স্বাদ নিলেন কেশপুরের বাবুইবাঁকা, সবংয়ের আলুপুরি বা সনাতন গোকুলপিঠের।
মিষ্টিমুখের বর্ষবিদায়। মিষ্টিমুখেই বর্ষবরণ।