শীর্ষ আদালতের দিকে তাকিয়ে ডানলপ
আদৌ কী মিলবে পাওনা গণ্ডা নাকি অপেক্ষাই সার হবে? অনিশ্চয়তা আপাতত রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে ডানলপের শ্রমিকদের। ডিভিশন বেঞ্চও কারখানা বিক্রি করে পাওনাগণ্ডা মিটিয়ে দেওয়ার রায় দেওয়ার পর, শ্রমিকদের ভবিষ্যত এখন সুপ্রিম কোর্টের হাতে। কিন্তু, কতদিনে মামলা শেষ হবে, কবেই বা মিলবে পাওনা গণ্ডা। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙছে শ্রমিক কর্মচারীদের একাংশের।
আদৌ কী মিলবে পাওনা গণ্ডা নাকি অপেক্ষাই সার হবে? অনিশ্চয়তা আপাতত রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে ডানলপের শ্রমিকদের। ডিভিশন বেঞ্চও কারখানা বিক্রি করে পাওনাগণ্ডা মিটিয়ে দেওয়ার রায় দেওয়ার পর, শ্রমিকদের ভবিষ্যত এখন সুপ্রিম কোর্টের হাতে। কিন্তু, কতদিনে মামলা শেষ হবে, কবেই বা মিলবে পাওনা গণ্ডা। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙছে শ্রমিক কর্মচারীদের একাংশের।
কী হবে তাঁদের ভবিষ্যত? আদৌ কী তাঁরা নিজেদের পাওনাগণ্ডা ফিরে পাবেন। সেক্ষেত্রে, আরও কতদিন তাঁদের অপেক্ষা করতে হবে? ইতিমধ্যেই এইসব প্রশ্ন দানা বাঁধতে শুরু করেছে ডানলপের শ্রমিক-কর্মচারীদের একাংশের মধ্যে। সিঙ্গল বেঞ্চের পর ডিভিশন বেঞ্চও ১৮ ফেব্রুয়ারি রায় দিয়েছিল ডানলপের সব সম্পত্তি বিক্রি করে দিয়ে সবার পাওনাগণ্ডা মিটিয়ে দিতে। নিয়োগ করা হয়েছিল অ্যাডমিনিস্ট্রেটরও। কিন্তু, সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেছে ডানলপ কর্তৃপক্ষ। আইন প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতায় ধৈর্যের বাঁধ ভাঙতে শুরু করেছে ডানলপের শ্রমিকদের একাংশের।
কর্মচারীদের সাফ কথা, যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের পাওনাগণ্ডা মিটিয়ে দেওয়া হোক। মামলার নিষ্পত্তি হতে যে পরিমান সময় লাগবে তাতে তাঁদের দুদর্শা আরও বাড়বে। শ্রমিকদের আরেক অংশ চিন্তিত নিজেদের ভবিষ্যত নিয়ে। শেষপর্যন্ত যদি কারখানা বিক্রি হয়ে যায় সেক্ষেত্রে তাঁরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবেন তানিয়ে চিন্তা দানা বাঁধতে শুরু করেছে। তাঁরা চাইছেন কারখানার পুনরুজ্জীবন।
এই অবস্থায় আর কিছুদিনের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে শুরু হচ্ছে ডানলপ মামলার শুনানি। তারইসঙ্গে, পাল্লা দিয়ে অনিশ্চয়তা বাড়ছে শুরু করেছে ডানলপের শ্রমিককর্মচারীদের মনে।